ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৪ জানুয়ারি ২০২৫, ১০ মাঘ ১৪৩১

হেভিওয়েট অনেকে  ধরাশায়ী ॥ বিজয়ী   হলেন যারা

স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশিত: ০২:৫০, ৮ জানুয়ারি ২০২৪; আপডেট: ১২:৫৯, ৮ জানুয়ারি ২০২৪

হেভিওয়েট অনেকে  ধরাশায়ী ॥ বিজয়ী   হলেন যারা

.

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বেশ কয়েকজন হেভিওয়েট প্রার্থী ধরাশায়ী হয়েছেন। অনেক নতুন মুখ স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করে জয়ী হয়েছেন। নির্বাচনে বিজয়ীরা হলেন ঢাকা-১ আসনে সালমান এফ রহমান ১ লাখ ৫০ হাজার ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জাতীয় পার্টির সালমা ইসলাম পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৯৩০ ভোট। ঢাকা-২ কামরুল ইসলাম ঢাকা-৩ নসরুল হামিদ বিপু ১ লাখ ৩২ হাজার ৭৭২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. মনির হোসেন লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ৮৪৩ ভোট পেয়েছেন। 
ঢাকা-৪ স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আওলাদ হোসেন ট্রাক প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন। ঢাকা-৫ হারুনুর রশিদ মুন্না, ঢাকা-৬ সাঈদ খোকন বিজয়ী হয়েছেন। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ঢাকা-৭ নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সোলাইমান সেলিম এবং ঢাকা-১৪ মাইনুল হোসেন খান নিখিল এগিয়ে রয়েছেন। তবে ঢাকা-৮ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, ঢাকা-৯ সাবের হোসেন চৌধুরী, ঢাকা-১০ ফেরদৌস, ঢাকা-১১ মো. ওয়াকিল উদ্দিন, ঢাকা-১২ আসাদুজ্জামান খান কামাল, ঢাকা-১৩ জাহাঙ্গীর কবির নানক, ঢাকা-১৫ কামাল আহমেদ মজুমদার, ঢাকা-১৬ ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা, ঢাকা-১৭ মোহাম্মদ এ আরাফাত বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। 
ঢাকা-১৮ আসনে বেসরকারিভাবে প্রাপ্ত ফলে বিজয়ী হয়েছেন কেটলি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. খসরু চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ৬৯ হাজার ৮৩১ ভোট। ঢাকার এই আসনটিতে নৌকা প্রতীকের কোনো প্রার্থী দেয়নি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকে এস এম তোফাজ্জল হোসেন পেয়েছেন ৩৭ হাজার ৭৫৯ ভোট। আওয়ামী লীগ সমর্থিক লাঙ্গল প্রতীকের শেরীফা কাদের পেয়েছেন ৬ হাজার ৫৫৫ ভোট। ঢাকা-২০ আসনে বেনজীর আহমদ বিজয়ী হয়েছেন। তবে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ঢাকা-১৯ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী তৌহিদ জং মুরাদ এগিয়ে রয়েছে বলে জানা যায়। এ ছাড়া আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থীও এ আসনের ভোটে শক্ত অবস্থানে রয়েছেন। ফলে ত্রাণ ও দুর্যোগমন্ত্রী এনামুর রহমানের বিজয়ের ব্যাপারে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন স্থানীয়রা। 
ফরিদপুর-১ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন। ফরিদপুর-২ আসনে শাহাদাব আকবর লাবু চৌধুরী নৌকা, ফরিদপুর-৩ একে আজাদ স্বতন্ত্র ঈগল, ফরিদপুর-৪ নিক্সন চৌধুরী ঈগল প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন। 
শরীয়তপুর-১ ইকবাল হোসেন অপু নৌকা, শরীয়তপুর-২ একেএম এনামুল হক শামীম নৌকা, শরীয়তপুর-৩ নাহিম রাজ্জাক নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন। এ ছাড়া মাদারীপুর-১-নূর ই আলম চৌধুরী লিটন নৌকা, মাদারীপুর-২ শাজাহান খান নৌকা ও মাদারীপুর-৩ তাহমিনা বেগম স্বতন্ত্র বিজয়ী হয়েছেন। এই আসনে আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট প্রার্থী আব্দুস সোবহান গোলাপ নৌকা প্রতীক নিয়ে পরাজিত হয়েছেন। 
রাজবাড়ি-১ কাজী কেরামত আলী নৌকা, রাজবাড়ী-২ জিল্লুল হাকিম নৌকা প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া গোপালগঞ্জ-৩ কোটালীপাড়া-টুঙ্গীপাড়া থেকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৭৩ হাজার ৬৪৫ ভোট। তিনি অষ্টম বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির এম নিজামউদ্দিন লস্কর একতারা মার্কা নিয়ে পেয়েছেন ৪৬৭ ভোট। গোপালগঞ্জ-১ আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ফারুক খান। তিনি নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ লাখ ২৮ হাজার ৭৫৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী কাবির মিয়া ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ১ লাখ ৮ হাজার ৯৩৪ ভোট। গোপালগঞ্জ-২ থেকে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৯৫ হাজার ২৯৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জাতীয় পার্টির কাজী শাহিন লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৫১৪ ভোট। 
মুন্সীগঞ্জ-১ মহিউদ্দিন আহমেদ নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম সারোয়ার কবির পেয়েছেন ৬১ হাজার ৫৪০ ভোট। কুলা প্রতীক নিয়ে বিকল্প ধারার মাহি বি চৌধুরী পেয়েছেন ১৭ হাজার ৯৩৩ ভোট এবং তৃণমূল বিএনপির অন্তরা হুদা পেয়েছেন ১৪ হাজার ১৯৬ ভোট। মুন্সীগঞ্জ-২ আসনে ১ লাখ ১৩ হাজার ভোট পেয়ে সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী সোহানা তাহমিনা পেয়েছেন ১৪ হাজার ১৯৬ ভোট। মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মৃণাল কান্তি দাসকে পরাজিত করে এমপি হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ফয়সাল বিপ্লব। তিনি কাঁচি প্রতীক নিয়ে ৮৯ হাজার ৭০৫ ভোট পেয়েছেন। আর নৌকা প্রতীকে প্রাপ্ত ভোট ৮২ হাজার ৮৩৩ ভোট। মানিকগঞ্জ-২ দেওয়ান জাহিদ আহমেদ স্বতন্ত্র প্রার্থী এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। দুইবারের এমপি ও নৌকার মমতাজ বেগমকে পরাজিত করে তিনি পেয়েছেন ৮৪ হাজার ৫২৫ ভোট। 
টাঙ্গাইল-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, টাঙ্গাইল-২ আসনে আওয়ামী লীগের ছোট মনির, টাঙ্গাইল-৩ স্বতন্ত্র প্রার্থী আমানুর রহমান খান রানা ঈগল প্রতীক, টাঙ্গাইল-৪ আবদুল লতিফ সিদ্দিকী ট্রাক, টাঙ্গাইল-৫ স্বতন্ত্র প্রার্থী ছানোয়ার হোসেন, টাঙ্গাইল-৬ আহসান ইসলাম টিটু নৌকা, টাঙ্গাইল-৭ খান আহমেদ শুভ নৌকা এবং টাঙ্গাইল-৮ অনুপম শাহজাহান জয় বিজয়ী হয়েছেন। 
পঞ্চগড়-১ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নাইমুজ্জামান ভুইয়া তিনি ভোট পেয়েছেন ১২৪৭৪২। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী পেয়েছেন ৫৭ ২১০ ভোট। পঞ্চগড়-২ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নুরুল ইসলাম সুজন তিনি ভোট পেয়েছেন ১৮১৭২৫। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লুৎফর রহমান রিপন পেয়েছেন ৭৬২৭ ভোট।
ঠাকুরগাঁও-১ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের রমেশ চন্দ্র সেন তিনি ভোট পেয়েছেন ২০৫৩১৩। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপার রাজিউল রাজি পেয়েছেন ১৩৯৪০ ভোট। ঠাকুরগাঁও-২ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মাজহারুল ইসলাম সুজন তিনি ভোট পেয়েছেন ১১৫০৬১। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আলী আসলাম জুয়েল পেয়েছেন ৫৫২৩৪ ভোট। ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে জয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির হাফিজ উদ্দিন তিনি ভোট পেয়েছেন এক লাখ ৮ হাজার ৫১৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ওয়ার্কার্স পার্টির হাতুড়ি প্রতীকে গোপাল চন্দ্র রায় পেয়েছেন ৬৫ হাজার ২০৪ ভোট।
দিনাজপুর-২ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের খালিদ মাহমুদ চৌধুরী তিনি ভোট পেয়েছেন ১৯৭৯৯২। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র জীবন চৌধুরী পেয়েছেন ১০৩৫৯ ভোট। দিনাজপুর-৪ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের এইচএম মাহমুদ আলী-তিনি ভোট পেয়েছেন ৯৬৪৪৭। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র তারিক উল ইসলাম পেয়েছেন ৬২৪২৪ ভোট। দিনাজপুর-৫ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার তিনি ভোট পেয়েছেন ১৬৭০৪৮। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হয়রত বেলাল-পেয়েছেন ২৬৪৪২ ভোট। দিনাজপুর-৬ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সিবলী সাদিক তিনি ১৭৮৮২৬ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আজিজুল হক চৌধুরী পেয়েছেন ৮০০১২ ভোট।
নীলফামারী-১ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আফতার উদ্দিন সরকার তিনি ভোট পেয়েছেন ১১৯৯০২। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির তসলিম উদ্দিন পেয়েছেন ২৪৬৬১ ভোট। নীলফামারী-২ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আসাদ্দুজ্জামান নুর তিনি ভোট পেয়েছেন ১১৯৩৩৯। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জয়নাল আবেদীন পেয়েছেন ১৫৬৮২ ভোট।
নিলফামারী-৩ আসনে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সাদ্দাম হোসেন পাভেল তিনি ভোট পেয়েছেন ৩৯৩২১। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র পার্থী মার্জিয়া সুলতানা পেয়েছেন ২৫২০৫ ভোট। নীলফামারী-৪ আসনে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র সিদ্দিকুল আলম তিনি ভোট পেয়েছেন ৬৯৯১৪। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মকসেদুল মমিন পেয়েছেন ৪৫৩০১ ভোট।
লালমনিরহাট-১ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোতাহার হোসেন ৮৯ হাজার ৯০৩ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের প্রার্থী আতাউর রহমান প্রধান পেয়েছেন ৭৪ হাজার ৩২ ভোট পান। লালমনিরহাট-২ আসনে নৌকার প্রার্থী সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ পেয়েছেন ৯৭ হাজার ২৪০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের প্রার্থীর সিরাজুল হক পেয়েছেন ৫০ হাজার ৫০০ ভোট।
লালমনিরহাট-৩ আসনে নৌকার প্রার্থী মতিয়ার রহমান পেয়েছেন ৭৬ হাজার ৪০১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের প্রার্থী জাবেদ হোসেন পেয়েছেন ১২ হাজার ৮০ ভোট।
রংপর-১ আসনে জয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির মকুল শাহরিয়ার তিনি ভোট পেয়েছেন ১০৮৯২। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মশিউর রহমান রাঙ্গা পেয়েছেন ২৪৩২৩ ভোট। রংপুর-২ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আবুল কালাম আহসানুল হক চৌধুরী ডিউক তিনি ভোট পেয়েছেন ৮১৫৯৯। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র বিশ্বনাথ সরকার বিটু পেয়েছেন ৬১৫৮৩ ভোট। রংপুর-৩ আসনে জয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের। তিনি পেয়েছেন ৮১ হাজার ৮৬১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের তৃতীয় লিঙ্গের স্বতন্ত্র প্রার্থী আনোয়ারা ইসলাম রানী ২৩ হাজার ৩২৬ ভোট। রংপুর-৪ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের টিপু মুনশী তিনি ভোট পেয়েছেন ১২১৬২২। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির মোস্তফা সেলিম বেঙ্গল পেয়েছেন ৪১০৭১ ভোট।
রংপুর-৫ আসনে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী জাকির হোসেন সরকার তিনি ভোট পেয়েছেন ১০৯৭০৯। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার রাশেক রহমান পেয়েছেন ৭৪৫৯০ ভোট। রংপুর-৬ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের শিরিন শারমিন চৌধরী- তিনি ভোট পেয়েছেন ১০৮৬৩৫। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র সিরাজুল ইসলাম পেয়েছেন ৩৬৮৩২ ভোট।
কুড়িগ্রাম-১ আসনে জয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ৮৮০২৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাকের পার্টির আব্দুল হাই সরকার। তিনি পেয়েছেন ৫৯৭৫৬ ভোট। কুড়িগ্রাম-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. মো. হামিদুল হক খন্দকার বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী পনির উদ্দিন আহমেদ লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৬৯৪৮ ভোট। কুড়িগ্রাম-৩ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী সৌমেন্দ্র সেন গবা পান্ডে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ৫৩৩৬৭টি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. মো. আক্কাস আলী ট্রাক প্রতীক পেয়েছেন ৩৫৫১৫ ভোট। কুড়িগ্রাম-৪ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী বিপ্লব হাসান পলাশ। তিনি ভোট পেয়েছেন ৮৬৬৫৮। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুর রহমান বঙ্গবাসী ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ১২৬৮৪ ভোট। 
গাইবান্ধা-১ আসনে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল্লা নাহিদ নিগার তিনি ভোট পেয়েছেন ৬৬১৪৯। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপার শামীম হায়দার পাটোয়ারী পেয়েছেন ৪৩৪৯১ ভোট। গাইবান্ধা-২ আসনে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র শাহ সওয়ার কবির তিনি ভোট পেয়েছেন ৬৪১৯০। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপার আব্দুল রশিদ সরকার পেয়েছেন ৬১০৩৭ ভোট। গাইবান্ধা-৩ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের উম্মে কুলসুম স্মৃতি তিনি ভোট পেয়েছেন ৫৭১০১৫। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র মফিজুল হক পেয়েছেন ২৬৩৮২ ভোট। গাইবান্ধা-৪ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আবুল কালাম আজাদ তিনি ভোট পেয়েছেন ২১১৭১। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র মনোয়ার হোসেন চৌধুরী পেয়েছেন ২৭৪৫০ ভোট। গাইবান্ধা-৫ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মাহমুদ হাসান রিপন তিনি ভোট পেয়েছেন ১০৭৩৯৭। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফারজানা রাব্বী বুবলি পেয়েছেন ৬৩৫২৬ ভোট।
জয়পুরহাট-১ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সামসুল আলম দুদু তিনি ভোট পেয়েছেন ৯৬০০১। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুল আজিজ মোল্লা পেয়েছেন ৪৭৭৭৬ ভোট। জয়পুরহাট-২ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন তিনি ভোট পেয়েছেন ১৫১১২৮। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী গোলাম মাহফুজ চৌধুরী পেয়েছেন ৩২৫৪১ ভোট।
বগুড়া-১ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সাহাদরা মান্নান তিনি ভোট পেয়েছেন ৫১৪৪৯। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শাহাজাদি আলম লিপি পেয়েছেন ৩৫৬৮৪ ভোট। বগুড়া-২ আসনে জয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির শরিফুল আলম জিন্না তিনি ভোট পেয়েছেন ৩৬৯৫২। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিউটি বেগম পেয়েছেন ৩৪২০৩ ভোট। বগুড়া-৩ আসনে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র সাইফুল্লাহ আল মেহেদী তিনি ভোট পেয়েছেন ৬৯৭৫০। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র অজয় কুমার সরকার পয়েছেন ২৩৮২৫ ভোট। বগুড়া-৪ আসনে জয়ী হয়েছেন জাসদের রেজাউল করিম তানসেন তিনি ভোট পেয়েছেন ৪২৭৫৭। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র জিয়াউল হক পেয়েছেন ৪০৬১৮ ভোট।
বগুড়া-৫ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মজিবুর রহমান মজনু তিনি ভোট পেয়েছেন ১ ৯৮১৫৬। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নজরুল ইসলাম পেয়েছেন ৪১০৫ ভোট। বগুড়া-৬ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের রাগেবুল আহসান রিপু তিনি ভোট পেয়েছেন ৫৩২২৬। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র আব্দুল মান্নান ২২৮৪০ ভোট।
বগুড়া-৭ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মোস্তফা আলম নান্নু তিনি ভোট পেয়েছেন ৯১০২৯। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আমিনুল ইসলাম পয়েছেন ৬০৮০১ ভোট।
নওগাঁ-১ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাধন চন্দ্র মজুমদার। তিনি নৌকা প্রতীকে মোট ভোট পেয়েছেন ১ লাখ ৮৭ হাজার ৬৪৭টি ভোট। বিপরীতে স্বতন্ত্র প্রার্থী খালেকুজ্জামান তোতা ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ৭৫ হাজার ৭২১ ভোট। নওগাঁ-৩ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সৌরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী তিনি ভোট পেয়েছেন ১৩৮৫৬১। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সলিম উদ্দিন তরফতদার পেয়েছেন ৬০১৫১ ভোট। নওগাঁ-৪ আসনে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী রুহানি সুলতান মাহমুদ গামা তিনি ভোট পেয়েছেন ৮৫১৮০। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার নাহিদ মোরশেদ বাবু পেয়েছেন ৬২১৩২ ভোট। নওগাঁ-৫ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নিজাম উদ্দিন জলিল তিনি ভোট পেয়েছেন ১০৪৩৭১। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী দেওয়ান সেকার আহম্মেদ কৃষাণ পেয়েছেন ৫২ ৮৮৪ ভোট। নওগাঁ-৬ আসনে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ওমর ফারুম সুমন তিনি ভোট পেয়েছেন ৭৬৭১৭। 
নাটোর-১ (লালপুর-বাগাতিপাড়া) আসনে ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ ৫১ লাখ ৭১৯টি ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। নাটোর-২ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শফিকুল ইসলাম শিমুল ১ লাখ ১৭ হাজার ৮৪৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। নাটোর-৩ (সিংড়া) আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী জুনাইদ আহমেদ পলক তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুল ইসলামকে প্রায় ৯৩ হাজার ভোটের ব্যবধানে হারিয়েছেন। নাটোর-৪ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ডা. সিদ্দিকুর রহমান পাটোয়ারী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৮২ ভোট পেয়েছেন। 
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ (গোমস্তাপুর-নাচোল-ভোলাহাট) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জিয়াউর রহমান নৌকা প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১১৫০৫১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম মোস্তফা ঈগল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৬৬৪৪৫। চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আব্দুল ওদুদ (নৌকা) জয় পেয়েছেন। তার প্রপ্ত ভোট সংখ্যা ৯১ হাজার ৬০৩ ভোট। বেসরকারিভাবে তাকে বিজয়ী ঘোষণা করেছেন জেলার রিটার্নিং কর্মকর্তা। রাজশাহী-২ আসনে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা তিনি ভোট পেয়েছেন ৫৫১৪১, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা পেয়েছেন ৩১৪২৩ ভোট। রাজশাহী-৪ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আবুল কালাম আজাদ তিনি ভোট পেয়েছেন ১০৭৯৮৩। 
সিরাজগঞ্জ-১ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রকৌশলী তানভির শাকিল জয় ভোট পেয়েছেন ২৭৮৯৭১। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপার জহিরুল ইসলাম পেয়েছেন ৩১৩৯ ভোট। সিরাজগঞ্জ-২ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের ড. জান্নাত আরা তালুকদার হেনরী ভোট পেয়েছেন ১৮৪৮৫৮। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপার ৪৫৮০ ভোট। সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে জয়ী হয়েছেন। আওয়ামী লীগের ডা. আব্দুল আজিজ পেয়েছেন ১১৭৬৪২। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র সাখাওয়াত হোসেন সুইট পেয়েছেন ৪৪৭০৮ ভোট। সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের শফিকুল ইসলাম শফি। তিনি ভোট পেয়েছেন ২২০০১৫। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হিলটন প্রামাণিক পেয়েছেন ৭০৮৮ ভোট। সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আব্দুল মমিন মন্ডল। তিনি ভোট পেয়েছেন ৭৭৪৪২। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুল লতিফ বিশ্বাস পেয়েছেন ৭৩১৮৩ ভোট। সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের চয়ন ইসলাম। তিনি ভোট পেয়েছেন ১২৮৮৯০। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী হালিমুল হক মিরু পেয়েছেন ২৫৬৭৬ ভোট।
পাবনা-১ আসনে জয়ী হয়েছেন ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু। তিনি পেয়েছেন ৯৩ হাজার ৩০০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক আবু সাইয়িদ ভোট পেয়েছেন ৭২ হাজার ৩৪৩টি। পাবনা-২ আসনে নৌকার প্রার্থী আহমেদ ফিরোজ কবির বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৬৫ হাজার ৮৪২ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনএম’র নোঙর প্রতীকের প্রার্থী ডলি সায়ন্তনী পেয়েছেন ৪ হাজার ৩৮২ ভোট।
পাবনা-৩ আসনে বেসরকারি ফলে নৌকার প্রার্থী মকবুল হোসেন বিজয়ী হয়েছেন। তিনি ১ লাখ ১৯ হাজার ৪৬৯টি ভোট পেয়েছেন। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের আব্দুল হামিদ পেয়েছেন ১ লাখ ১৫৯ ভোট। পাবনা-৪ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী গালিবুর রহমান শরীফ পেয়েছেন ১ লাখ ৬৭ হাজার ৪৪৩ ভোট। স্বতন্ত্র প্রার্থী পাঞ্জাব আলী বিশ্বাস পেয়েছেন ১৪ হাজার ৬৬২ ভোট। পাবনা-৫ আসনে নৌকার প্রার্থী গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্স পেয়েছেন ১ লাখ ৫৭ হাজার ২৬০ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ওয়ার্কার্স পার্টির জাকির হোসেন পেয়েছেন ৩ হাজার ৩১৬ ভোট। 
মেহেরপুর-১ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের ফরহাদ হোসেন। তিনি ভোট পেয়েছেন ৯৩৭৪৬। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যাপক আব্দুল মান্নান পেয়েছেন ৫৭৫০৪ ভোট। মেহেরপুর-২ আসনের ২৫টি ভোট কেন্দ্রের ফলাফলে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ডাক্তার এএসএম নাজমুল হক সাগর নৌকা প্রতীকে ২৩ হাজার ২৪০ ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক এমপি মকবুল হোসেন (ট্রাক প্রতীকে) ১২ হাজার ২১৩ ভোট পেয়েছেন। 
কুষ্টিয়া-১ আসনে নৌকাকে হারিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আলহাজ রেজাউল হক চৌধুরী ৮৬ হাজার ৫৩৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। কুষ্টিয়া-২ আসনে হেরে গেছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু। ১৪ দলীয় জোটের অংশ হিসেবে নৌকা প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ৩৬৭৩১ ভোট। এদিকে ৪১২৮২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল আরেফিন। কুষ্টিয়া-৩ আসনে মাহবুবুল আলম হানিফ বেসরকারিভাবে তৃতীয়বারের মতো নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ২৭ হাজার ৮০০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. পারভেজ আনোয়ার ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৪২ হাজার ১৮১ ভোট। কুষ্টিয়া-৪ আসনে স্বতন্ত্র ট্রাক প্রতীকের প্রার্থী আব্দুর রউফ ৯৮,০৪১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সেলিম আলতাফ জর্জ পেয়েছেন ৮০,১১১ ভোট।
চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার নৌকা প্রতীকে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ভোট পেয়েছেন ৯৬২৬৬। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী দিলীপ কুমার আগরওয়ালা ঈগল প্রতীকে ৭২ হাজার ৭৬৮ ভোট পেয়েছেন। চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকার প্রার্থী আলী আজগর টগর। তিনি ১ লাখ ৭ হাজার ৫৯৯ ভোট পেয়েছেন। ঝিনাইদহ-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল হাই নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৯৫ হাজার ৬শ’ ৭৪ ভোট, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের প্রার্থী পেয়েছেন ৭৯ হাজার ৭শ’ ২৮ ভোট।  ঝিনাইদহ-২ আসনে ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী নাসের শাহরিয়ার জাহেদী মহুল ১,৩৭,৫৮৭ ভোট পেয়ে বেসরকারি ফলাফলে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের প্রার্থী তাহজিব আলম সিদ্দিক সমি ১, লাখ ১৫,১৫২ ভোট পেয়েছেন কেন্দ্র থেকে সংগ্রহ করা ফলে এ তথ্য জানা গেছে। ঝিনাইদহ-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বিশাল ভোটে বিজয় লাভ করেছেন। এই আসনে নৌকা পেয়েছে ১ লাখ ৩০ হাজার ১৫ ভোট আর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক মার্কা পেয়েছে ৬৪ হাজার ৯০৯ ভোট। ঝিনাইদহ-৪ (কালীগঞ্জ) আসনের নৌকার প্রার্থী আনোয়ারুল আজীম আনার ৩৯ হাজার ৪০৪ ভোটের বিশাল ব্যবধানে জয়লাভ করেছেন। তার মোট প্রাপ্ত ভোট ৯৬ হাজার ৫০২টি। এ নিয়ে টানা তৃতীয়বারের মতো জয়লাভ করলেন তিনি। আনারের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী (স্বতন্ত্র) কালীগঞ্জ উপজেলা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি ট্রাক প্রতীকের আব্দুর রশিদ খোকন পেয়েছেন ৫৭ হাজার ১০০ ভোট।
যশোর-১ শার্শা আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন শেখ আফিল উদ্দীন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৫ হাজার ৪৬৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আশরাফুল আলম লিটন পেয়েছেন ১৯ হাজার ৪৭৭ ভোট ও জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের আকতারুজ্জামান পেয়েছেন ২ হাজার ১৫১ ভোট। যশোর-২  আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন ডা. তৌহিদুজ্জামান তুহিন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৬ হাজার ৩৫৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম মনির পেয়েছেন ৭৫ হাজার ৮৮২ ভোট। যশোর-৩ সদর আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কাজী নাবিল আহমেদ পেয়েছেন ১ লাখ ২১ হাজার ৮৩৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের মোহিত কুমার নাথ পেয়েছেন ৬৪ হাজার ৭১০ ভোট। যশোর-৪ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এনামুল হক বাবুল পেয়েছেন ৬৪ হাজার ৮৪০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের জহিরুল হক জহির পেয়েছেন ৪ হাজার ৯৯১ ভোট। যশোর-৫ মণিরামপুর আসনে জয়ী হয়েছেন ঈগল প্রতীকের ইয়াকুব আলী। তিনি পেয়েছেন ৭৬ হাজার ২০৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা মার্কার স্বপন ভট্টাচার্য্য এমপি পেয়েছেন ৭১ হাজার ৩৯৬ ভোট। যশোর-৬ আসনে জয়লাভ করেছেন ঈগল প্রতীকের প্রার্থী আজিজুল ইসলাম। তিনি পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৯৪৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের শাহিন চাকলাদার পেয়েছেন ৩৯ হাজার ২৬৯ ভোট।
মাগুরা-১ আসনে সাকিব আল হাসান বিজয়ী হয়েছেন। নৌকা প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৮৫ হাজার ৩৮৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ কংগ্রেসের কাজী রেজাউল হোসেন ডাব প্রতীকে পেয়েছেন ৫ হাজার ৯৯৪ ভোট। মাগুরা-২ আসনের আওয়ামী লীগ প্রার্থী ড. বীরেন শিকদার ১ লাখ ৫৬ হাজার ৪৮৭টি ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটবর্তী প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির মুরাদ আলী লাঙ্গল প্রতীকে ১৩ হাজার ২৬৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
নড়াইল-১ আসনে আওয়ামী লীগের কবিরুল হক ভোট পেয়েছেন ১৩৪২০৫। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপার মিল্টন মোল্লা পেয়েছেন ৩৭৫৪। নড়াইল-২ এ আওয়ামী লীগের মাশরাফি বিন মর্তুজা পেয়েছেন ১৮৯১০২ ভোট। নিকটতম ওয়ার্কার্স পার্টির হাফিজুর রহমান ৪০৪১। 
বাগেরহাট-১ আওয়ামী লীগের শেখ হেলাল উদ্দীনের প্রাপ্ত ভোট ২০৯৯৩৯ । নিকটতম জাপার কামরুজ্জামান ৫২১০। বাগেরহাট-২ আওয়ামী লীগের শেখ সারহান নাসের তন্ময়ের প্রাপ্ত  ভোট ১৮২৩১৮। নিকটতম হাজরা শহিদুল ইসলাম ৪১৪৭। বাগেরহাট-৩ এ হাবিবুন নাহার চতুর্থবারের মতো নৌকা প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি ভোট পেয়েছেন ৭৫ হাজার ৯৬৮টি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী ইদ্রিস আলী ইজারাদার পেয়েছেন ৫৮ হাজার ২০৪ ভোট। বাগেরহাট- ৪ আসনে কেন্দ্রীয় ছাত্রীগের সাবেক সভাপতি এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ (নৌকা) ১ লাখ ৯৯ হাজার ৪৪৫ ভোট পেয়ে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন বঞ্চিত বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী (ঈগল) ও দুপুরে নির্বাচন বর্জনকারী মো. জামিল হোসাইন পেয়েছেন মাত্র ৬ হাজার ভোট। 
খুলনা-১ আসনের নৌকার প্রার্থী ননীগোপাল ম-ল ১৪২৫১৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রশান্ত কুমার রায় পেয়েছেন ৫২৬২ ভোট। খুলনা-২ আসনে বেসরকারিভাবে ৯৯৮৬৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সেখ সালাহউদ্দিন। সাতক্ষীর-১ নৌকার প্রার্থী ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন ৬৩ ১৬৫। নিকটতম এস এম মজিবুর রহমান প্রাপ্ত ভোট ১০৫৩৩। সাতক্ষীরা-২ আসনে জাপার প্রার্থী আশরাফুজ্জামান আশু বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন। লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ৮৮ হাজার ৩৫৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী, স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি ঈগল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৭ হাজার ৪৪৭ ভোট। সাতক্ষীরা-৩ আওয়ামী লীগের আ ফম রুহুল হক ১৭৫৯২৭ ভোট পেয়েছেন। নিকটতম জাপার আলী হোসেন। 
সাতক্ষীরা-৪ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকার প্রার্থী এস. এম. আতাউল হক দোলন জয়ী হয়েছেন। নৌকার প্রার্থী এস. এম. আতাউল হক দোলন পেয়েছেন ১ লাখ ৪০ হাজার ৪৬ ভোট পেয়েছেন। ভোটে জয়ের ব্যবধান ১ লাখ ১ হাজার ৬০। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনএম এর প্রার্থী নোঙর প্রতীকের সাবেক সাংসদ এইচএম গোলাম রেজা পেয়েছেন ৩৮ হাজার হাজার ৯৮৬ ভোট।
মাগুরা-১ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সাকিব আল হাসান। তিনি ভোট পেয়েছেন ১ লাখ ১৯ হাজার ২০৮টি ভোট। নিকটতম প্রার্থী বাংলাদেশ কংগ্রেস থেকে ডাব মার্কায় অ্যাডভোকেট কাজী রেজাউল হোসেন পেয়েছেন ৪ হাজার ১২৮টি ভোট। 
নড়াইল-১ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের কবিরুল হক মুক্তি তিনি ভোট পেয়েছেন ১৩৫২০৪। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মিল্টন মোল্লা পেয়েছেন ৩০০০ ভোট। নড়াইল-২ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মাশরাফি বিন মোর্তজা। তিনি ভোট পেয়েছেন ১২২০৩৪। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হািফজুর রহমান পয়েছেন ২১২৫ ভোট।
বরগুনা-১ আসনে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র গোলাম সরওয়ার টুকু। তিনি ভোট পেয়েছেন ৬১৭৪২। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র গোলাম সারওয়ার ফোরকান পেয়েছেন ৫৭৮৭৪ ভোট। বরগুনা-২ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নাদিরা সুলতানা। তিনি ভোট পেয়েছেন ১৪৮০৩২। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ড. আব্দুর রহমান খোকন পয়েছেন ১৯৫১ ভোট।
পটুয়াখালী-১ আসনে জয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির রুহুল আমিন হাওলাদার। তিনি ভোট পেয়েছেন ৮১৫০৮। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নাসির উদ্দন তালুকদার ২৬৮৭৪ ভোট। পটুয়াখালী-২ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আ স ম ফিরোজ। তিনি ভোট পেয়েছেন ১২৪৩০০। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী মহসিন হাওলাদার পেয়েছেন ২৯৫৬ভোট। পটুয়াখালী-৩ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের এস এম শাহজাদা সাজু। তিনি ভোট পেয়েছেন ৯৪৪১৬। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল হোসেন পেয়েছেন ৫৯০২৪ ভোট। পটুয়াখালী-৪ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মহিবুর রহমান মহিব। তিনি ভোট পেয়েছেন ৫৬২৫৯। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মাহবুর রহমান তালুকদার পেয়েছেন ৪৫৪২০ ভোট। 
ভোলা-১ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের তোফায়েল আহম্মেদ। তিনি ভোট পেয়েছেন ১৮৬৭৯৯। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপার শাজাহান মিয়া পেয়েছেন ৫৯৮০ ভোট। ভোলা-২ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আলী আযম মুকুল। তিনি ভোট পেয়েছেন ১৫৯৩২৬। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেপির গজনবী পেয়েছেন ৩১৯ ভোট। ভোলা-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে নূরুন্নবী চৌধুরী শাওন ১ লাখ ৭১ হাজার ৯২৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জসিম উদ্দিন (ঈগল) প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ১৭ হাজার ৮৮৬ ভোট। ভোলা-৪ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আব্দুল্লাহ আল জ্যাকব। তিনি ভোট পেয়েছেন ২৪৪০৩৬। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপার মিজানুর রহমান পেয়েছেন ৫৯১৮ ভোট।
রবিশাল-১ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ। তিনি ভোট পেয়েছেন ১৭৬৭৭৭। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপার সেরনিয়াবাত সেকেন্দার আলী পেয়েছেন ৪০১২২ ভোট। বরিশাল-২ আসনে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি সভাপতি রাশেদ খান মেনন। তিনি ভোট পেয়েছেন ১২২১৭৫। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী একে ফায়জুল হক রাজু পেয়েছেন ৩১৩৫৭ ভোট। বরিশাল-৩ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের গোলাম কিবরিয়া টিপু। তিনি ভোট পেয়েছেন ৫১৫৮২। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র আতিকুর রহমান পেয়েছেন ২৪৬২৪ ভোট। রবিশাল-৪ আসনে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র পংকজ দেবনাথ। তিনি ভোট পেয়েছেন ১৬১০০৫। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপার মিজানুর রহমান পেয়েছেন ৭৬৪৫ ভোট। বরিশাল-৫ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের কর্নেল অব জাহিদ ফারুক শামীম। তিনি ৯৭ হাজার ৭০৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী সালাউদ্দিন রিপন। তিনি পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৩৭০ ভোট। বরিশাল-৬ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মেজর জেনারেল (অব) আব্দুল হাফিজ মল্লিক। তিনি ভোট পেয়েছেন ৪৭৯৯২। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সামছুল আলম চুন্নু পেয়েছেন ৩২৪৫৯ ভোট।
ঝালকাঠি-১ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের ব্যারিস্টার এম শাহজাহান ওমর ৯৫ হাজার ৪৭৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। 
শেরপুর-১ আসনে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. ছানুয়ার হোসেন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৩৬০৯৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রার্থী আতিউর রহমান আতিক পেয়েছেন ৯৩০৩৭ ভোট।
শেরপুর-২ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মতিয়া চৌধুরী। তিনি ভোট পেয়েছেন ২৩৮৩৪২। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ মোহাম্মদ সাঈদ পেয়েছেন ৫৪৪২ ভোট। শেরপুর-৩ আসরে নৌকা প্রতীকে জয়ী হয়েছেন এডিএম শহিদুল ইসলাম। তিনি ভোট পেয়েছেন ১ ২১৪৪৬। ময়মনসিংহ-৯ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মেজর জেনারেল আ. সালাম। তিনি ভোট পেয়েছেন ৮০৭৩৩। 
কিশোরগঞ্জ-১ (সদর-হোসেনপুর) আসনে বেসরকারি ফলাফলে বড় ভাইকে হারিয়ে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী ডা. সৈয়দ জাকির নূর লিপি। তিনি নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭৬ হাজার ৭৬২ ভোট। লিপির নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মেজর (অব) সৈয়দ সাফায়েতুল ইসলাম পেয়েছেন ৭৩ হাজার ৯৯৮ ভোট। কিশোরগঞ্জ-২ আসনে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র সোহরাব উদ্দিন। তিনি ভোট পেয়েছেন ৮৯৫৩৯। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওায়ামী লীগের আব্দুল কাহার আকন্দ পেয়েছেন ৬৮৯৩২ ভোট। কিশোরগঞ্জ-৩) আসনে ৫৭ হাজার ৫৩০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের মুজিবুল হক চুন্নু। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কাঁচি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মেজর (অব) নাসিমুল হক পেয়েছেন ৪২ হাজার ২৩৫ ভোট।
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আফজাল হোসেন। তিনি ভোট পেয়েছেন ৮৪৭৯৫। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সুব্রত পাল পেয়েছেন ৫৭৯০১ ভোট। কিশোরগঞ্জ-৫ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আফজাল হোসেন। তিনি ভোট পেয়েছেন ৮৪০৫৬। কিশোরগঞ্জ-৬ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নাজমুল হাসান পাপন। তিনি পেয়েছেন এক লাখ ৯৮ হাজার ১৫৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের হাজী রুবেল তিন হাজার ২০৬ ভোট পেয়েছেন। 
মানিকগঞ্জ-১ আসনে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীর সালাউদ্দিন মাহমুদ জাহিদ। তিনি ভোট পেয়েছেন ৮৪৮৯৫। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির জহুরুল আলম রুবেল পেয়েছেন ৩৯১০৯ভোট। মানিকগঞ্জ-২ আসনে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী দেওয়ান জাহিদ আহম্মেদ টুলু। তিনি ভোট পেয়েছেন ৮৮৩০৯। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার মমতাজ পেয়েছেন ৮২১৩৮ ভোট। মানিকগঞ্জ-৩ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের জাহিদ মালেক তিনি ভোট পেয়েছেন ১২৬৭২০। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মফিজুল ইসলাম পেয়েছেন ৫৩৫১ ভোট।
গোপালগঞ্জ-৩ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা তিনি ভোট পেয়েছেন ২৪৯৯৬২। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী শেখ আবুল কালাম পেয়েছেন ৪৬০ ভোট।
সিলেট-১ (সদর) আসনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ. কে আব্দুল মোমেন। তিনি ১ লাখ ১৫ হাজার ৪৯২ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী ঐক্যজোটের মিনার প্রতীকের প্রার্থী ফয়জুল হক পেয়েছেন ২ হাজার ১৮১ ভোট। সিলেট-২ (বিশ্বনাথ-ওসমানীনগর) আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শফিকুর রহমান চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ৮৮ হাজার ৪০৫ ভোট। এর বিপরীতে স্বতন্ত্র মুহিবুর রহমান (ট্রাক) পেয়েছেন ১৬ হাজার ৫৩৬ ভোট। সিলেট-৩ আসনে ৮০ হাজার ৫৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের হাবিবুর রহমান হাবিব। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী, আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য বিষয়ক কেন্দ্রীয় উপ কমিটির সদস্য ডা. ইহতেশামুল হক চৌধুরী দুলাল ট্রাক প্রতীকে ৩৫ হাজার ৪০৫ ভোট পেয়েছেন।
সিলেট-৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য ও প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ (নৌকা) জয়ী হয়েছেন। ইমরান আহমেদ (নৌকার) প্রতীকে পেয়েছেন ৫৮ হাজার ৭শ’ ৮৭ ভোট। তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী মো. আবুল হোসেন (সোনালি আঁশ) প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ২শ’ ১৯ ভোট। সিলেট-৫ আসনে ৪৪ হাজার ৭৯৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী, ফুলতলী পীরের ছেলে আঞ্জুমানে আল ইসলাহ’র সভাপতি মাওলানা হুছাম উদ্দিন চৌধুরী। তার প্রতীক ছিল কেটলি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রার্থী মাসুক উদ্দিন আহমদ ৩২ হাজার ৫১ ভোট। সিলেট-৬ আসনে ১৯ হাজার ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। বেসরকারিভাবে প্রাপ্ত ১৯২টি কেন্দ্রের ফলাফলে নাহিদ পেয়েছেন ৫৮ হাজার ১২৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী সরওয়ার হোসেন পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৩৮৭ ভোট।
সুনামগঞ্জ-১ (ধর্মপাশা, মধ্যনগর, জামালগঞ্জ, তাহিরপুর) আসনের আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী অ্যাডভোকেট রনজিত চন্দ্র সরকার (নৌকা প্রতীক) বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ১ লক্ষ ৯৯৮। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন রতন (কেটলী প্রতীক) পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৩৫২ ভোট।
সুনামগঞ্জ-২ আসনে সুরঞ্জিত সেনের দুর্গ ঠিকেয়ে রাখলেন স্ত্রী ড. জয়া সেনগুপ্তা। ১১১টি ভোটকেন্দ্রে জয়া সেনগুপ্তা পেয়েছেন মোট ৮০ হাজার ১৩৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রার্থী আল আমিন চৌধুরী পেলেন ৫৪ হাজার ৯৯৮ ভোট। সুনামগঞ্জ-৩ আসনে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও পরকিল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। মোট ১৪৫ ভোট কেন্দ্রে মান্নান পেয়েছেন ১ লক্ষ ২৬ হাজার ৯৯৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী ও সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট শাহীনুর পাশা চৌধুরী পেয়েছেন মাত্র ৪ হাজার ভোট। সুনামগঞ্জ-৪ আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী ড. মোহাম্মদ সাদিক ভোটে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ৯১ হাজার ১০০টি। 
মৌলভীবাজার-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। প্রাপ্ত ফলাফল অনুযায়ী ১১২টি কেন্দ্রে তিনি নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৩৬ হাজার ৩০৮ ভোট পেয়ে বেসরকাারভাবে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী আহমেদ রিয়াজ উদ্দিন লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ৯৮ ভোট। মৌলভীবাজার-২ আসনে বিশাল ব্যবধানে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল। ‘নৌকা’ প্রতীকে শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল পেয়েছেন ৭৩ হাজার ৫২৮ ভোট। 
মৌলভীবাজার-৩ আসনে বিশাল ব্যবধানে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, আসনের মোট ১০৯টি কেন্দ্রের ফলাফল অনুযায়ী ‘নৌকা’ প্রতীকে মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান পেয়েছেন ৫২ হাজার ৭২ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী ‘লাঙ্গল’ প্রতীকে মো. আলতাফুর রহমান পেয়েছেন ১৫৯১ ভোট।
মৌলভীবাজার-৪ আসনে সংসদ সদস্য (এমপি) নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী নৌকা প্রতীকে মো. আব্দুস শহীদ। ১৬০টি ভোট কেন্দ্রে ২ লক্ষ ১২ হাজার ৪৫১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টে প্রার্থী আব্দুল মুহিত হাসানী মোমবাতি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন পাঁচ হাজার ৩৯০।
হবিগঞ্জ-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী ঈগল প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন এক লাখ ৯ হাজার ৬৭৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী এমএ মুনিম চৌধুরী বাবু পেয়েছেন ৩৭ হাজার ৭২৬ ভোট। হবিগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ময়েজ উদ্দিন শরিফ রুয়েল বিজয়ী।
হবিগঞ্জ-৩ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. আবু জাহির বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৬০ হাজার ৬০৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী এমএ মুমিন চৌধুরী বুলবুল পেয়েছেন ৪ হাজার ৭৬ ভোট। হবিগঞ্জ-৪ আসনে প্রায় দেড় লাখ ভোটের ব্যবধানে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। মোট ১৭৬টি কেন্দ্রে ব্যারিস্টার সুমন পেয়েছেন ১ লাখ ৯৮ হাজার ভোট এবং তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মাহবুব আলী পেয়েছেন প্রায় ৪৭ হাজার ভোট।
নোয়াখালী-১ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের এইচ এম ইব্রাহিম তিনি ভোট পেয়েছেন ৬২৩১৭। নোয়াখালী-২ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মোরশেদ আলম। তিনি ভোট পেয়েছেন ৫৬৫৬৭। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী পেয়েছেন ৫২৩৯৯ ভোট। নোয়াখালী-৩ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মামুনুর রশিদ। তিনি ভোট পেয়েছেন ৫৬৮৬০। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মিনহাজ উদ্দিন পেয়েছেন ৫২৩১৫ ভোট। নোয়াখালী-৪ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের একরামুল হক। তিনি ভোট পেয়েছেন ৮৬৪৯৫। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী শিহাব উদ্দিন পেয়েছেন ৩৩৩০৭ ভোট। নোয়াখালী-৫ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি এক লাখ ৮১ হাজার ২৭৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। এ আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী খাজা তানভীর আহমেদ (লাঙ্গল) পেয়েছেন নয় হাজার ৭০২ ভোট। নোয়াখালী-৬ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ আলী। তিনি ভোট পেয়েছেন ৮৪৬৫৪। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মুশফিকুর রহমান পেয়েছেন ২৪০৬ ভোট।
চট্টগ্রাম-১ ্ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মাহবুবুর রহমান রুহেল। তিনি ভোট পেয়েছেন ৮৯০৬৪। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী গিয়াস উদ্দিন পেয়েছেন ৫২৯৯৬ ভোট। চট্টগ্রাম-৪ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের এস এম আল মামুন। তিনি ভোট পেয়েছেন ১৪২৭০৮। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপার প্রার্থী দিদারুল কবির পেয়েছেন ৪৮৮০ ভোট। চট্টগ্রাম-৬ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী। তিনি ভোট পেয়েছেন ২২১৫৭২। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী পেয়েছেন ভোট। চট্টগ্রাম-৭ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের ড. হাসান মাহমুদ। তিনি পেয়েছেন ১৯৮৯৭৬। স্বতন্ত্রপ্রার্থী মুহাম্মদ ইকবাল হাসান পেয়েছেন ৯ হাজার ৩০১ ভোট। চট্টগ্রাম-৮ ্ আসনে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুচ ছালাম। তিনি ভোট পেয়েছেন ৭৮২৬৬। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিজয় কুমার চৌধুরী পেয়েছেন ৪১৫০০ ভোট। চট্টগ্রাম-৯ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মহিবুল হাসান নওফেল। তিনি ভোট পেয়েছেন ১৩০৯৯৩। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সনজি রশিদ চৌধুরী পেয়েছে ১৯৮২ ভোট। চট্টগ্রাম-১০ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মহিউদ্দিন বাচ্চু। তিনি ভোট পেয়েছেন ৫৯০২৪। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মনজুর আলম পেয়েছেন ৩৯৫৩৫ ভোট। চট্টগ্রাম-১১ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের এম আব্দুল লতিফ। তিনি ভোট পেয়েছেন ৫১৪৯৪। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জিয়াউল হক সুমন পেয়েছেন ৪৬৫২৫ ভোট। চট্টগ্রাম-১৩ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সাইফুজ্জামান চৌধুরী। জাবেদ তিনি ভোট পেয়েছেন ৬০০৭৯। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মাস্টার আবুল হোসেন পেয়েছেন ১৬৬১ ভোট।
চট্টগ্রাম-১৫ আসনে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মোতালেব। তিনি ভোট পেয়েছেন ৮৫৬২৪। চট্টগ্রাম-১৬ আসনে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুর রহমান তিনি ভোট পেয়েছেন ৫৭৪৯৯। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুল্লাহ কবির লিটন পেয়েছেন ৩২২২০ ভোট।
পার্বত্য খাগড়াছড়ি আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা। তিনি ২ লাখ ২০ হাজার ৮১৬ ভোট পেয়ে জয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির মনোনীত লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী মিথিলা রোয়াজা। তিনি পেয়েছেন ১০ হাজার ৯শ’ ৩৮ ভোট। পার্বত্য বান্দরবান আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বীর বাহাদুর উশৈ শিং। তিনি ভোট পেয়েছেন ১৭২২৪০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির এটিএম শহিদুল ইসলাম তিনি ভোট পেয়েছেন ১০০৪৩২ ভোট। 

×