ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৩ ভাদ্র ১৪৩১

পুরো শহর খাল ও লেক দিয়ে ঘেরা

গড়ে উঠছে পূর্বাচল ॥ ঢাকার কাছে আরেক শহর

ইবরাহীম মাহমুদ আকাশ

প্রকাশিত: ২৩:০০, ৩০ এপ্রিল ২০২৩

গড়ে উঠছে পূর্বাচল ॥ ঢাকার কাছে আরেক শহর

পূর্বাচলে তৈরি হবে ২৬ হাজার ২১৩টি আবাসিক প্লট

রাজধানী ঢাকার কাছে গড়ে উঠছে আরেক শহর। যেখানে প্রায় ১৫ লাখ লোক বসবাস করতে পারবে। আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসম্পন্ন এই শহরে ১১১ তলা আইকনিক টাওয়ার, বাণিজ্যিক প্রশাসনিক বহুতল ভবনসহ পুরো শহরটি খাল কৃত্রিম লেক দিয়ে ঘেরা থাকবে। থাকবে বন, ইকো পার্ক সবুজ চত্বর। এই শহরে তৈরি হচ্ছে ফুটবল ক্রিকেটের জন্য আন্তর্জাতিক মানের পৃথক দুটি স্টেডিয়াম। এখানে বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে থাকবে বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্য। রাজধানীর প্রাণকেন্দ্র মতিঝিল থেকে মাত্র ২০ কিলোমিটার দূরে পূর্বাচলে গড়ে তোলা হচ্ছে নতুন এই শহরটি।

রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) ১৯৯৫ সালের জুলাই মাস থেকে ঢাকার খিলক্ষেত, নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ গাজীপুরের কালীগঞ্জের হাজার ২২৭ একর জমিতে পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। পর্যন্ত প্রকল্পের ৭৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। প্রকল্পের আওতায় ২০১৩ সালে নির্মাণ করা হয় দশমিক কিলোমিটার দীর্ঘ কুড়িল ফ্লাইওভার। এছাড়া প্রকল্পের ২৬ হাজার ২১৩টি আবাসিক প্লটের মধ্যে ২৪ হাজার প্লট গ্রাহকদের বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। ৩০০ প্লটের নক্সা চূড়ান্ত করা হয়েছে। কিছু প্লটের মালিক ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করেছেন। তবে পুরো প্রকল্পটি ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ হবে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান।

বিষয়ে রাজউকের পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের পরিচালক মোহাম্মদ মুনিরুল হক জনকণ্ঠকে বলেন, ‘পূর্বাচল নতুন শহরটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা দিয়ে পরিকল্পিতভাবে তৈরি করা হচ্ছে। এখানে আবাসিক ভবনের জন্য থাকবে ৩৩ শতাংশ জায়গা। এছাড়া সড়ক ফুটপাত থাকবে ২৬ শতাংশ, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, সামাজিক ইউটিলিটি ব্যবস্থাপনার থাকবে শতাংশ, খাল লেক থাকবে শতাংশ, প্রশাসনিক বাণিজ্যিক কার্যক্রমে থাকবে শতাংশ, বন, ইকোপার্ক সবুজ চত্বর থাকবে শতাংশ, আবাসিক হাউজিং ব্লক শতাংশ খেলাধুলার জন্য শতাংশ জায়গা রাখা হয়েছে এই শহরে। পাশাপাশি নিরাপত্তার জন্য পুলিশের চারটি থানা তিনটি ফায়ার স্টেশন নির্মাণ করা হবে। এছাড়া এই প্রকল্পে ১৪ লেনের সড়কের এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে বলে জানান তিনি।

প্রকল্প সূত্র জানায়, পূর্বাচল নতুন শহরটি তিন জেলার সমন্বয়ে গড়ে তোলা হচ্ছে। এর মধ্যে ঢাকা জেলার খিলক্ষেতের ১৫০ একর, গাজীপুরের কালীগঞ্জের ১৫০০ একর নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের ৪৫৬৪ একরসহ মোট হাজার ২১৪ একর জায়গায় এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। দুটি নদী একাধিক খাল দিয়ে ঘিরে রাখা হয়েছে প্রকল্পটি। পূর্ব দিকে প্রবাহিত হয়েছে শীতলক্ষ্যা নদী। পশ্চিম দিকে রয়েছে বালু নদী। প্রকল্পের উত্তরে রয়েছে বালু শীতলক্ষ্যা নদীর একাধিক সংযোগ খাল।

এক সময় ঝোপ-জঙ্গলে পরিপূর্ণ ছোট ছোট টিলায় ভরা ছিল এই এলাকাটি। যেখানে বছরে একটি ফসল হতো। সেখানে পরিকল্পিতভাবে একটি আধুনিক স্বয়ংসম্পূর্ণ আদর্শ আবাসিক শহর গড়ে তোলা হচ্ছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে এই শহরে প্রায় ১৫ লাখ মানুষ বসবাস করতে পারবে। তাই এটি পরিচালনার জন্য পৃথক একটি প্রশাসক দরকার হবে বলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান।

বিষয়ে রাজউকের প্রধান পরিকল্পনাবিদ মো. আশরাফুল ইসলাম জনকণ্ঠকে বলেন, ‘পূর্বাচলে আবাসিক ভবন নির্মাণের জন্য পর্যন্ত ৩০০ নক্সা অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। পূর্বাচলের , সেক্টরে ভবন নির্মাণের পুরোপুরি উপযোগী হয়ে গেছে। ওই সমস্ত এলাকায় পানি সরবরাহের জন্য লাইন স্থাপনের কাজও শেষ হয়েছে। পূর্বাচলকে রাজউক ডিভিশনমুক্ত একটি আবাসিক শহর হিসেবে গড়ে তোলা হবে।

২৬ হাজার ২১৩টি আবাসিক প্লট রাজউক সূত্র জানায়, পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের আওতায় কুড়িল ইন্টারচেঞ্জ ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হয়েছে। এছাড়া ৩৩০ কিলোমিটার রাস্তার মধ্যে ২৯০ কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণ শেষ হয়েছে। বাকি ৪০ কিলোমিটার সড়ক চলতি বছরের জুনের মধ্যে শেষ হবে। প্রকল্পের ভেতরে ৫৬টি ব্রিজের মধ্যে ৩৯টি শেষ হয়েছে। বাকি ১৭টি ব্রিজের কাজ ৯০ শতাংশ শেষ হয়েছে। ৪৫ কিলোমিটার লেকের মধ্যে ২১ কিলোমিটার শেষ হয়েছে। ৪টি স্কুলের মধ্যে ২টির কাজ শেষ হয়েছে।

২৬ হাজার ২১৩টি আবাসিক প্লটের মধ্যে ২৪ হাজার ২০৭টি প্লটের দখল হস্তান্তর করা হয়েছে। চার ধরনের আবাসিক প্লট রয়েছে। এর মধ্যে কাঠার প্লট রয়েছে ১১২০৯টি, কাঠার প্লট রয়েছে ১০৩৬১টি, সাড়ে কাঠার প্লট রয়েছে ২৬১৮টি ১০ কাঠার প্লট রয়েছে ২০২৫টি। এছাড়া হাজার ৫৬৩টি প্লট রাখা হয়েছে প্রশাসনিক, বাণিজ্যিক, এপার্টমেন্ট ব্লক, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নগর এলাকার জন্য।

এছাড়া পূর্বাচলে নম্বর সেক্টরে শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের জন্য ৩৭ একর জমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ৩০ নম্বর সেক্টরে ২৫ হাজার ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন একটি ফুটবল স্টেডিয়ামের জন্য ১৫ একর নম্বর সেক্টরে একটি গলফ স্টেডিয়ামের জন্য ৬২ একর জমি বরাদ্দ রাখা হয়েছে। ১২ নম্বর সেক্টরে ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের জন্য দশমিক ১৪ একর জমি বরাদ্দ রাখা হয়েছে। বাণিজ্য মেলার স্থায়ী ভেন্যুর জন্য পূর্বাচলে নির্মাণ করা হয়েছে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্র।

পূর্বাচলের নতুন শহরে সার্বিক নিরাপত্তার জন্য পুলিশের ৪টি থানা, ২টি পুলিশ লাইন, ৬টি পুলিশ ফাঁড়ি, ৪১ পুলিশ বক্স, পুলিশের ডিসি অফিস ১টি, ্যাব অফিস ১টি ৩টি ফায়ার স্টেশন নির্মাণ করা হবে। সামাজিক অবকাঠামোর মধ্যে কমিউনিটি কনভেনশন সেন্টার নির্মাণ করা হবে ২৭টি, ক্লাব থাকবে ৬টি সামাজিক কার্যক্রমের জন্য বিভিন্ন সংগঠনের অফিস। ধর্মীয় অবকাঠামোর মধ্যে ৯৭ মসজিদ ৫টি মন্দিরসহ অন্যান্য থাকবে ৪টি।

পূর্বাচল নতুন শহরে খেলাধুলা পার্কের জন্য ১৬৫ একর জায়গা রাখা হয়েছে। এর মধ্যে খেলার মাঠ থাকবে ১৮০টি বিনোদন পার্ক থাকবে ৪৫টি। স্বাস্থ্যসেবার জন্য ২৭টি কমিউনিটি ক্লিনিক, ১টি মেডিক্যাল কলেজ একটি অটিজম সেন্টার নির্মাণ করা হবে। শিক্ষা কার্যক্রমের জন্য ৩৪০ একর জায়গা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এর মধ্যে ৫টি বিশ^বিদ্যালয়, ১৯টি কলেজ, ২২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ২৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ৮৭টি নার্সারি স্কুল নির্মাণ করা হবে।

পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু স্কয়ার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে পূর্বাচলের ১৫ নম্বর সেক্টরের ২০৩ সড়কের ১৭ নম্বর প্লটের স্থানে বঙ্গবন্ধু স্কয়ার নির্মাণের জন্য চূড়ান্ত করা হয়। এজন্য দশমিক ৩২ একর জমি বরাদ্দ রাখা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু স্কয়ারের পুরো অংশটি লেক দ্বারা পরিবেষ্টিত থাকবে।

এখানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক মার্চের ভাষণে স্বাধীনতার দিক নির্দেশনামূলক তর্জনীর ভঙ্গিমাকে শৈল্পিক ভাস্কর্যরূপে উপস্থাপন করে নক্সা প্রণয়ন করা হয়েছে। হাতের উচ্চতা নির্ধারণ করা হয়েছে ৭১ ফুট। যা ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সংগ্রামী বছরকে বুঝানো হয়েছে।

এছাড়া ভাস্কর্যটির বেদিতে ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৬৬ সালের ছয় দফা দাবি, ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা উল্লেখ করা থাকবে। পূর্বাচল নতুন শহরেবন্ধবন্ধু স্কয়ার এর স্থাপত্য নক্সাটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুমোদন করেছেন। তাই প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য ২০২১ সালের জুলাই ডিপিপি তৈরি করে গৃহায়ন গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান।

পূর্বাচলে আইকনিক টাওয়ার পূর্বাচলের ১৯ নম্বর সেক্টরে সেন্ট্রাল বিজনেস ডিস্ট্রিক্ট (সিবিডি) বা ব্যবসায়িক বাণিজ্যিক অঞ্চলের জন্য প্রায় ২৪৫ দশমিক ১২ একর জমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১০০ একর জমিতে বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্যকে ধারণ করে ১১১ তলা বিশিষ্ট আইকনিক টাওয়ার নির্মাণ করা হবে। এছাড়া আন্তর্জাতিক মানের কনভেনশন সেন্টার, প্রশাসনিক, বাণিজ্যিক অন্যান্য বহুমাত্রিক ব্যবহার উপযোগী বহুতল ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এজন্য ৯৯ বছরের লিজ প্রদানের জন্য জমি নিলাম করা হয়েছে।

২০১৯ সালের অক্টোবর সিবিডি নির্মাণে ৮০০ কোটি বা বিলিয়ন ডলারের চুক্তি সই করে ডেভেলপার কোম্পানিকনসোর্টিয়াম অব পাওয়ারপ্যাক হোল্ডিংস জাপানি প্রতিষ্ঠানকাজিমা করপোরেশন সিবিডিতে ৪৬৫ মিটার উচ্চতার ১১১ তলাবিশিষ্ট আইকনিক লিগ্যাসি টাওয়ার, ৭১তলা বিশিষ্ট স্বাধীনতা টাওয়ার ৫২ তলাবিশিষ্ট ভাষা টাওয়ারসহ ৪১টি সুউচ্চ ভবন নির্মাণ করা হবে। এছাড়া আন্ডারগ্রাউন্ডে ৩৩ হাজার গাড়ি পার্কিং ইউনিট নির্মাণ করা হবে।

আইকনিক লিগ্যাসি টাওয়ারটি হবে বিশ্বের পঞ্চম উঁচু ভবন। এর ৯৬ তলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অগ্রযাত্রা সম্পর্কিত একটি জাদুঘর থাকবে। আর ৭১ তলাবিশিষ্ট ভবনটি হবে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতির নিদর্শন হিসেবে। ছাড়া ৫২ তলা ভবনটি তুলে ধরা হবে ১৯৫২ সালে ভাষার জন্য ত্যাগ মহিমার নিদর্শন হিসেবে। এই তিনটি ভবন বা টাওয়ারের নাম হবেবঙ্গবন্ধু ট্রাই টাওয়ার এগুলো তিনটি (ল্যাঙ্গুয়েজ, লিবারেশন লিগ্যাসি) প্রতীক বহন করবে।

রাজউকের কর্মকর্তারা জানান, সিবিডির বাকি ৩৮টি ভবনের প্রত্যেকটির উচ্চতা ৪০ তলার সমান হবে। বাণিজ্যিক শহরের পরিকল্পনায় একটি বড় সম্মেলন সেন্টারও থাকবে। ২০১৮ সালে এক উন্মুক্ত নিলামের মাধ্যমে বাংলাদেশী প্রতিষ্ঠান পাওয়ারপ্যাক জাপানি প্রতিষ্ঠান কাজিমা যৌথভাবে রাজউকের কাছ থেকে উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ পায়। পূর্বাচলের ১৯ নম্বর সেক্টরে ১০০ একর জমির ওপর কাজ করবে তারা। প্রকল্পের কাজে নেতৃত্ব দেবে পাওয়ারপ্যাক। আর কারিগরি অংশীদার হিসেবে জাপানের কাজিমা তাতে সহায়তা করবে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান।

বিষয়ে রাজউকের চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান জনকণ্ঠকে বলে, ‘পূর্বাচলকে একটি অধুনিক শহর হিসেবে গড়ে তোলার জন্য কাজ করা হচ্ছে। এখানে আবাসিক প্লটের বেশির ভাগ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ১৪ লেনের এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী সময় দিলে এই সড়কটি উদ্বোধন করা হবে। এছাড়া পূর্বাচলে আইকনিক টাওয়ারসহ সিবিডি নির্মাণের জন্য ১৪ সদস্য বিশিষ্ট কারিগরি কমিটি কাজ করছে বলে জানান তিনি।

×

শীর্ষ সংবাদ:

চাকরি প্রার্থীদের শাহবাগ অবরোধ
অস্ত্রসহ সাবেক ভূমিমন্ত্রীর ছেলে গ্রেপ্তার
সুখবর, কেমব্রিজে বিদেশি শিক্ষার্থীদের বিনা মূল্যে পিএইচডির সুযোগ
গণভবনকে জাদুঘরে রূপান্তর করতে আগামীকালের মধ্যে কমিটি: উপদেষ্টা আসিফ
ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে নিহত মার্কিন তরুণী
মোদির সাথে বৈঠক করবেন ড. ইউনূস
এই প্রথম মুখ খুললেন মইন ইউ আহমেদ, দিলেন চাঞ্চল্যকর তথ্য
আমরা সবাই চেয়েছিলাম তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তি হোক
সৌদি শ্রম আইনে নতুন সংশোধনী, মিলবে যেসব সুবিধা
হাসিনাকে ফিরিয়ে না আনলে দেশের মানুষ শান্তিতে থাকবে না: ড. ইউনূস
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ফাহিম আর নেই
বেক্সিমকো গ্রুপের সব সম্পত্তি ক্রোক করে রিসিভার নিয়োগে রুল
সিইসি হাবিবুল আউয়ালসহ পাঁচ কমিশনারের পদত্যাগ
বসুন্ধরার চেয়ারম্যান-এমডির বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করবে সিআইডি
ডেসটিনির রফিকুলের জামিনের সঙ্গে রাষ্ট্রের স্বার্থ জড়িত: প্রধান বিচারপত
মিয়ানমার থেকে প্রতিদিনই অনুপ্রবেশ করছে রোহিঙ্গা
গুচ্ছের ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত