ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ২ বৈশাখ ১৪৩২

বিবিধ

বিবিধ বিভাগের সব খবর

মৃত্যুর আগেও হাসপাতালের বিছানায় শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন শেষ করলেন শিক্ষক

মৃত্যুর আগেও হাসপাতালের বিছানায় শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন শেষ করলেন শিক্ষক

একজন শিক্ষক অসুস্থ থাকা সত্ত্বেও নিজের ল্যাপটপ ও চার্জার সঙ্গে নিয়ে হাসপাতালে গিয়েছিলেন, কারণ তিনি নিশ্চিত করতে চেয়েছিলেন যে শিক্ষার্থীদের কাজ মূল্যায়িত হয়েছে। শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তারা শুধু শিক্ষা দেন না, বরং অনুপ্রেরণা জোগান, যত্ন নেন এবং তাদের সর্বোত্তম মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সহায়তা করেন। অনেক শিক্ষক শিক্ষার্থীদের জন্য বাড়তি পরিশ্রম করেন যাতে তারা নিজেদের মূল্যবান ও ভালোবাসার অনুভূতি পেতে পারে। এমনই এক অনুপ্রেরণামূলক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন এক শিক্ষক, যিনি মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা আগে নিশ্চিত করেছিলেন যে তার সকল শিক্ষার্থীর কাজ মূল্যায়িত হয়েছে।

বাংলাদেশ স্টাডি ফোরামের (বিডিএসএফ) নির্বাহী কমিটি ঘোষিত

বাংলাদেশ স্টাডি ফোরামের (বিডিএসএফ) নির্বাহী কমিটি ঘোষিত

বাংলাদেশ স্টাডি ফোরামের (বিডিএসএফ) ২০২৫-২০২৬ মেয়াদের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাজধানীর শাহবাগস্থ ঢাকা ক্লাবে অনুষ্ঠিত ইফতার মাহফিল ও মতবিনিময় সভায় এই কমিটি অনুমোদন করা হয়। নতুন কমিটিতে প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হয়েছেন তাসনীম আহমেদ (বুয়েট) এবং সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন মাহমুদুল হাসান (ঢাবি)। এছাড়া, ভাইস-প্রেসিডেন্ট পদে সাফকাত আলম আঁখি (ইডেন কলেজ), যুগ্ম সম্পাদক পদে সানজিদা সেঁজুতি (ঢাবি), মুখপাত্র পদে সুস্মিতা হোসেন স্বর্ণালী (ঢাবি), ট্রেজারার পদে সাদিয়া ইসলাম তৃষা (আইবিএ, ঢাবি), প্রোগ্রাম সেক্রেটারি পদে ইয়াসিন আরাফাত, ইভেন্ট সেক্রেটারি পদে মাহমুদ হাবিব এবং অর্গানাইজেশনাল সেক্রেটারি পদে সাহিকন হাসান (ঢাকা কলেজ) ও বাপ্পী আহমেদ (তিতুমীর কলেজ) নির্বাচিত হয়েছেন। অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা পরিষদ ও স্থায়ী কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় বক্তারা বলেন, স্টাডি সার্কেলগুলো ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে দীর্ঘদিন ধরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে আসছে এবং বাংলাদেশ স্টাডি ফোরামও এই ধারায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। সংগঠনটি জ্ঞানচর্চার মাধ্যমে নতুন নেতৃত্ব ও গবেষক তৈরিতে সক্রিয় ভূমিকা রেখে চলেছে। বক্তারা আরও বলেন, বিডিএসএফ থেকে উঠে আসা চিন্তক ও অ্যাকটিভিস্টরা বিভিন্ন সময়ের গুরুত্বপূর্ণ আন্দোলনে ভূমিকা রেখেছেন এবং ভবিষ্যতেও দেশ গঠনে অবদান রাখবেন। নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ে আরও সক্রিয় উপস্থিতি নিশ্চিত করা এবং নতুন চিন্তক তৈরির কাজ অব্যাহত রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তারা।