তারা চায় একজন স্টেবল সঙ্গী।
আপনি কি ইউরোপ আসবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন? আর এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরই ভাবছেন কিভাবে ইউরোপে স্যাটেল হওয়া যায়! তাহলে নিতে পারেন এই সহজ পদ্ধতি। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই সহজ পদ্ধতির কথা ছড়িয়েছে পড়েছে।
ইউরোপে স্যাটেল হওয়ার সহজ পদ্ধতি হিসেবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্নজন তাদের পোস্ট এ ভাবেই বলছেন, ইউরোপ আসার পর ৩৫-৪৬ বছর বয়স্ক সিংগেল অথবা ডিভোর্সি নারীদের পটানোর চেষ্টা করবেন। তবে তার বাচ্চা না থাকলে ভালো হয়। এই বয়সের নারীদের পেছনে কিছুদিন টাইম দিলে তারা রাজি হয়ে যায়। কারণ, তারা চরম একাকিত্বে ভুগে। আবার অল্প বয়সী মেয়েরা সাধারণত পাত্তা দেয়না বাংলাদেশিদের।
এই বয়সের নারীদের সাধারণত নিজের বাড়ি,গাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকে। তারা চায় একজন স্টেবল সঙ্গী। তাই আপনি এই সুযোগটা নিতে পারেন।
অপরদিকে, অল্প বয়সী মেয়েদের সঙ্গে প্রেম করতে পারলেও বিয়ে করাটা অনেক কঠিন কাজ। আর তারা টাকার পাগল থাকে।
অন্যদিকে, মধ্য বয়স্ক নারীরা আপনাকে ভালোবাসলে আপনার জন্য সবকিছু করবে। কিন্তু সেক্ষেত্রে নিজেকে সত হওয়া জরুরি। এদের সঙ্গে প্রতারণা করাটা কোনভাবেই ঠিক না। আর সবচেয়ে বড় কথা ইউরোপের ৪০ বছরের একজন নারী বাংলাদেশের ২৬ বছরের একজন মেয়ে থেকে উত্তম।
আপনি যদি আমার কথা গুলো মেনে চলতে পারেন। তাহলে জিবনে, বাড়ি, গাড়ি, ব্যবসা, ডুকুমেন্ট, সুখ, সম্পত্তি সবি পাবেন। তবে এর জন্য আপনাকে অবশ্যই একটু হ্যান্ডসাম ও সাস্থবান হতে হবে। হিরু ইঞ্চি চেহারায় প্রেম করা সহজ না। ইউরোপের খাবার দুই মাস পেটে ঠিক মত পড়লে সাস্থ্য হয়ে যাবে।
আসুন আমরা একটি নতুন অভিজানে নামি। ইউরোপে আমাদের বাংলাদেশের কমিউনিটিকে সবচেয়ে বড় এবং শক্তিশালী করে গড়ে তুলি। তবে একটা রিকোয়েস্ট, যাই করেন্না কেন ২ নাম্বারি কইরেন্না প্লিজ।
পোস্ট টা মজা করার জন্য করিনি। জিবনে কিছু করে নিজের পরিবারকে দেখান। ইউরোপ এত্ত সহজ না। সাপোর্ট না থাকলে কিছুই ছিরতে পারবেন না। তাই কিছু করেন, নিজের পরিবারের মানুষ গুলোকে সুখে রাখুন। সবার প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা থাকল।
এম হাসান
