
ছবি: সংগৃহীত
টারমারিক লেমনেড
হলুদ-লেবুর শরবত, হলুদে শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও দেহের তাপমাত্রা কমানোর উপাদান কারকিউমিন থাকে। লেবুর জুসের সাথে হলুদ এবং সাথে সামান্য মধু মিশ্রিত পানীয় দেহের তাপমাত্রা কমায় এবং হজম শক্তি বাড়ায়।
জিঞ্জার লেমন আইসড টি
আদা-লেবুর ঠাণ্ডা চা, আদা দেহের তাপমাত্রা কমায় এবং হজমে সহায়তা করে। চায়ের মাঝে আদা মেশান সাথে লেবুর রস দিয়ে ঠাণ্ডা করুন। গরমের তীব্রতা কমাতে সারাদিন এটা পান করুন।
বেরি স্মুদি
বিভিন্ন প্রকার বেরি, যেমন কালো জাম, স্ট্রবেরি, রাসবেরি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবারে পূর্ণ থাকে। শীতলকারক স্মুদি তৈরির জন্য সামান্য দই অথবা দুধের সাথে এগুলোকে ব্লেন্ড করুন।
শসা-পুদিনার শরবত
অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ শসা, দেহের পানিশূণ্যতা রোধ করে আর পুদিনা তাপমাত্রা কমায়। এই মিশ্রণ দেহ থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয় এবং তীব্র গরমে দেহকে শীতল রাখে।
ডাব-লেবুর শরবত
ডাবের পানি প্রাকৃতিক ভাবে দেহের পানিশূন্যতা রোধ করে এবং কর্মক্ষমতা বাড়ায় আর লেবুতে ভিটামিন সি থাকে। এই সাধারণ পানীয় দেহকোষের ক্ষতিকারক অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং তাপ ও ক্লান্তি থেকে দেহকে স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে আসে।
গ্রিন টি
গ্রিন টি তে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করা উপকারী উপাদান ক্যাটেচিন থাকে। বরফ মিশ্রিত গ্রিন টি তাপমাত্রা কমায় এবং এটা গ্রীষ্মকালের জন্য উপযোগী পানীয়। গ্রিন টি হজমে সাহায্য করে পাশাপাশি এটা নিয়মিত পান করলে রোদে পোড়া ত্বককে সারিয়ে তোলে।
অ্যালোভেরা জুস
শীতলকারক এবং উত্তাপ কমানোর উপাদান হিসেবে পরিচিত। অ্যালোভেরা জুস পেটের প্রদাহ কমায় রোদে পোড়া ত্বককে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনে। অবশ্যই পরিমিত পরিমাণে ভালো মানের অ্যালোভেরা জুস পান করুন।
টার্ট চেরি জুস
চেরিতে উচ্চ মাত্রার রঞ্জক ও উপকারক উপাদান অ্যান্থোসায়ানিন থাকে, যা মাংসপেশির ব্যথা এবং প্রদাহ কমায়। এক গ্লাস কোমল চেরি জুস জয়েন্টের ব্যথা কমাতে এবং ভালো ঘুমে সহায়তা করে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
আবুবকর