ছবি : সংগৃহীত
ফর্মুলা দুধের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে অধ্যাপক আবিদ হোসেন মোল্লা এক ভিডিও বার্তায় বলেন,জীবনের প্রথম ছয় মাস শুধুমাত্র বুকের দুধ অন্য কিছু নয়৷ যখন ছয় মাস পার হয়ে যাবে তখন থেকেই দেখা যায় যে শুধুমাত্র বুকের দুধ এর ভিতরে যে পুষ্টি আছে সেটা এই বয়সের বাচ্চার জন্য কিছুটা ঘাটতি হতে পারে।
ঘাটতির এই কনসেপ্টে বলা হয়েছে যে বাচ্চার বয়স ১৮০ দিন পার হয়ে যাওয়ার পরে তাঁকে পরিবারের তৈরি অন্যান্য পুষ্টিকর খাবার, যেটা শরীর গঠনে সহায়ক হবে, যেটা মানসিক বিকাশে সহায়ক হবে সেটা দিয়ে দেওয়ার জন্য।
কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমরা দেখি অন্য খাবারের কথা ভুলে বাজার থেকে কমার্শিয়াল মিল্ক নিয়ে আসেন। টিনের দুধ কিনে নিয়ে আসেন এবং চিনের দুধ পরিপূরক হিসাবে সন্তানকে খেতে দেন। পুষ্টিকর অন্যান্য খাবারকে দূরে রাখার ফলশ্রুতিতে বাচ্চার শরীরে বিভিন্ন রকম পুষ্টি উপাদানে ঘাটতি হয়। তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি কমন যেটা সেটা হল আয়রন।
একইভাবে এই দুধ দিয়ে বিভিন্ন রকম খাবার তৈরি করা হয় যেমন পায়েস তৈরি করা হয়, সুজি তৈরি করা হয়, চালের গুঁড়া দুধের সাথে মিশিয়ে খাওয়ানো হয়, এই যে খাবারগুলো এগুলোও যখন খাওয়ানো হয় বাচ্চা স্বাভাবিকভাবেই মারাত্মক আয়রন ঘাটতিতে ভোগে।
রাসেল