রান্না করার তেল
বিশিষ্ট চিকিৎসক ড: নারায়ণ ব্যানার্জি বলেছেন, আমাদের এশিয়া মহাদেশের রান্নার ধরন আর ওয়েস্টার্ন রান্নার ধরনের মধ্যে বেশ ফারাক রয়েছে। আমরা ইমোশনালি ডিপলি ফ্রাইড করতে ভালোবাসি। খাবারের ধরন অনুযায়ি ১৭০ ডিগ্রী টেম্পারেচার অব্দি কিন্তু কুকিং ওয়েল চলে যায়।
তিনি বলেন, তিনটি জিনিস সব সময় মাথায় রাখতে হবে।
১. হাই স্মুকিং পয়েন্ট যেন থাকে তেলে অর্থ্যাৎ যে তেলটা যত বেশি ডিগ্রী টেম্পারেচার ভাঙ্গবে। সেটা তত ভালো শরীরের পক্ষে।
২. তেলের মধ্যে স্যাচুরেটেড ফ্যাট এসিড থাকে। যেটা হার্টের জন্য খারাপ কোলেস্টেরল সেটা বাড়িয়ে দেয়।
৩. আর একটা হলো পলি এনস্যাচুরেটেড। আর কিছু এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যেগুলো খুব হেল্পফুল।
আমরা সরিষার তেল শরীরের জন্য শরীরের জন্য খুবই উপকারী। কিন্তু একই তেল দিয়ে যখন দুই থেকে তিন বার খাবার ভাজা হয়। সেটা কিন্তু শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর।
তিনি আরো বলেন, রাইসবেন্ড ওয়েল এবং জাফরান অয়েল একটা কম্বিনেশন ৭০%/৩০%। এর মধ্যে ৭০ ভাগ হচ্ছে রাইসবেন্ড ওয়েল এবং ৩০ ভাগ জাফরান অয়েল এই দুইটি হার্টের জন্য খুব ভালো বলে পরামর্শ দেন এই বিশেষজ্ঞ।
অনেক রোগী আমাকে প্রশ্ন করেন যে আমরা রান্নায় কোন তেল ব্যবহার করবো।
শহীদ