ঢাকা, বাংলাদেশ   রোববার ০১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৭ অগ্রাহায়ণ ১৪৩১

ইয়োগার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা লক্ষ্য নির্ধারণ করবেন যেভাবে

অনলাইন রিপোর্টার

প্রকাশিত: ১৪:৫৩, ১ ডিসেম্বর ২০২৪

ইয়োগার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা লক্ষ্য নির্ধারণ করবেন যেভাবে

ইয়োগা বা যোগব্যায়ম

ইয়োগা বা যোগব্যায়ম হলো শরীর আর মন যুক্ত করে সুস্থ থাকার এক প্রাচীন পদ্ধতি। আসলে ইয়োগা বা যোগ তো শুধু ব্যায়াম নয়, যোগ কথার আসল অর্থ হলো চেতনা। আমাদের মধ্যে অনেকেই জানেন না যোগ বা ইয়োগা আসলে কী? এটা কি শুধু শরীরকে বাঁকাজোকা করে বসে থাকা? নাকি এর মানে রয়েছে!

ইয়োগা করে শিক্ষার্থীরা যেসব উপকার পেতে পারেন-

১. তাদাসন (পাহাড়ের ভঙ্গি): এই মৌলিক ভঙ্গি মানসিক স্বচ্ছতা প্রচার করে গ্রাউন্ডিং এবং সচেতনতার অনুভূতি প্রতিষ্ঠা করতে সহায়তা করে।

২. উত্তকাটাসন (চেয়ার পোজ): এই ভঙ্গিটি পাকে শক্তিশালী করে এবং স্ট্যামিনা উন্নত করে, শিক্ষার্থীদের তাদের শ্বাস এবং শরীরের সারিবদ্ধতার উপর ফোকাস করতে উত্সাহিত করে।

৩. বৃক্ষাসন (গাছের ভঙ্গি): একটি ভারসাম্যপূর্ণ ভঙ্গি যা ঘনত্ব এবং স্থিতিশীলতা বাড়ায়। শিক্ষার্থীরা ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য একটি নির্দিষ্ট বিন্দুতে তাদের দৃষ্টি নিবদ্ধ করার অনুশীলন করতে পারে।

৪. নদী সন্ধান (বিকল্প নাসারন্ধ্র শ্বাস): এই প্রাণায়াম কৌশলটি মনকে শান্ত করে এবং শক্তির ভারসাম্য বজায় রাখে, বিক্ষিপ্ততা কমাতে এবং মানসিক স্বচ্ছতা উন্নত করতে সাহায্য করে।

৫. ধ্যান (ধ্যান): সংক্ষিপ্ত ধ্যানের সেশনগুলো অন্তর্ভুক্ত করা শিক্ষার্থীদের মননশীলতা এবং একক চিন্তা বা বস্তুতে মনোনিবেশ করার ক্ষমতা বিকাশে সাহায্য করতে পারে মানসিক বিশৃঙ্খলা হ্রাস করে।

এম হাসান

×