
ছবিঃ সংগৃহীত
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। আর ধর্ষণের শিকার যে হবে সে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা ফাইল করবে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ভিডিও বার্তায় ব্যারিস্টার লিমা আঞ্জুমান বিস্তারিত জানিয়েছেন ধর্ষণের বিচার সম্পর্কে।
ধর্ষণের ঘটনায় মামলা ও বিচার প
ধর্ষণের মামলা করতে হয় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে। ট্রাইব্যুনাল হচ্ছে যে কাজটা অতি দ্রুতগতিতে বিচার প্রক্রিয়া শেষ করা। আইন অনুসারে এই মামলাগুলো ট্রাইব্যুনালে ১৮০ দিনের মধ্যে শেষ হয়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু বিভিন্ন অসঙ্গতির কারণে মামলাটি অনেক দিন ধরে চলে। এবং বিচার পেতে দেরী হয়। এই লম্বা সময়ের মধ্যেই আসামীরা আদালতে দেখায় যে চার্জশীট হওয়ার পরও অনেক দিন পর্যন্ত রাষ্ট্রপক্ষ সাক্ষী আনতে পারছে না। বা পরিপূর্ণ পদ্ধতিতে মামলাটি আগাচ্ছে না। তখন তারা বিভিন্ন ছুঁতা দেখিয়ে একটি জামিনের ব্যবস্থা করে। এবং জামিনে বের হয়ে আসে।
এটা যদি কোনোভাবে প্রমাণিত হয় যে ধর্ষণের সাথে কেউ সরাসরিভাবে জড়িত ছিলো, তাহলে তাকে মৃত্যুদণ্ডের হাত থেকে কোনোভাবেই বাঁচানো যাবে না।
মুমু