
ছবি: সংগৃহীত
দীর্ঘদিন ধরে চলা ফিলিস্তিনিদের উপর চলা নৃশংসতার জবাবে ইয়েমেন এবার এমন এক হামলা চালিয়েছে যা অবাক করে দিয়েছে নেতানিয়াহু ও তার মিত্র ট্রাম্পকে।
বিশেষ এক অপারেশনে ইসরাইলের পরমাণু ক্ষমতাসম্পন্ন স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে প্রতিরোধ যোদ্ধারা। একই দিনে ইসরাইল জুড়ে ব্যালিস্টিক ও হাইপারসনিক মিসাইলসহ বিস্ফোরক ভর্তি ড্রোনের হামলায় যেন নরক নেমে আসে নেতানিয়াহুর দেশে।
তবে সামরিক স্থাপনা ছাড়াও আসদদের পরমাণু সক্ষমতা বিশিষ্ট জেরিকো মিসাইলের ভান্ডারে এমন হামলায় রীতিমতো ভীত নেতানিয়াহু। প্রতিরোধ দলগুলোকে দমাতে গিয়ে এখন ধ্বংসের মুখে ইসরাইল নিজেই।
রবিবার ইসরাইলে ব্যালিস্টিক ও হাইপারসনিক এক বিশেষ অপারেশন চালিয়েছে ইয়েমেনের প্রতিরোধ যোদ্ধারা। আসদদ অঞ্চলে ইসরাইলের সদদ মিখা বিমান ঘাঁটিতে আঁছড়ে পড়ে প্যালেস্টাইন ২ হাইপারসনিক মিসাইল। গোয়েন্দা তথ্যমতে আসদদের এই বিমান ঘাঁটিটিতে পরমাণু সক্ষমতা সম্পন্ন জেরিকো মিসাইল সংরক্ষণ করছে ইসরাইল।
একই সময়ে বেনগুরিয়ন বিমানবন্দরে জুলফিকার ব্যালিস্টিক মিসাইল। আশেক লনের সামরিক স্থাপনায় ইয়েমেন ড্রোনের হামলায় ঘটে ভয়াবহ বিস্ফোরণ।
একযোগে তিনটি গুরুত্বপুর্ন স্থাপনায় এমন হামলায় এখন আতঙ্কে ইসরাইলি বাহিনী। কয়েক মাসের চেষ্টাতেও প্রতিরোধ দলগুলোর অস্ত্রাগারের কাছে পৌঁছাতে পারেনি ইসরাইল ও তাদের মিত্র আমেরিকা, কিন্তু ইয়েমেনের মিসাইল পৌঁছে গেছে নেতানিয়াহুর দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মিসাইল ভান্ডারে। ইয়েমেনের একেরপর এক হামলায় এই দিন দেশজুড়ে নামে আতঙ্ক ও ধ্বংস।
মায়মুনা