
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প
ক্ষমতায় বসেই প্যালিস্টিয়ান প্রশাসনকে জব্দ করতে একের পর এক কৌশল অবলম্বন করছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রথম মেয়াদেই ইরানের পারমানবিক চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে সরিয়ে নেন তিনি। দ্বিতীয় মেয়াদে হোয়াইট হাউজে ফেরার পর তেহরানের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ চাপ প্রয়োগের নীতি চালু করেন। এমনকি দেশটিকে বৈশ্বিক অর্থনীতি থেকে বিচ্ছিন্ন করে তেল রপ্তানির আয় শূণ্যের কোঠায় নামিয়ে আনতেও কাজ করছে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন।
তবে এতো কিছু করেও তেহরানকে বাগিয়ে আনতে পারছেন না ট্রাম্প। এর মাঝেই এবার পারমানবিক কার্যক্রম নিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের পাঠানোর আলোচনা প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনী।
শনিবার দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন চ্যানেলে দেয়া এক ভাষনে তিনি বলেন, তেহরান কখনোই ওয়াসিংটনের চাপের কাছে নতি স্বীকার করে আলোচনাই বসবে না।
তিনি বলেন, কিছু শক্তিধর দেশ আলোচনা নিয়ে যেভাবে চলতেছে তা আসলে কোন সমস্যার সমাধান নয়। তাদের কাছে আলোচনা মানে নতুন নতুন দাবি তোলা। এটি শুধু ইরানের পরমানু ইস্যু নিয়ে নয়। অবশ্যই তাদের শর্ত মেনে নেবে না ইরান।
এর আগে ইরানের পারমানবিক কার্যক্রম সীমিত করতে কূটনৈতিক প্রচেষ্টার সময় দ্রুত শেষ হয়ে আসছে বলে সতর্ক করে জাতিসংঘের পারমানবিক পর্যক্ষক সংস্থা (আআএ)। সংস্থাটির মতে তেহরানের পারমানবিক কাজ দ্রুত এগিয়ে নিচ্ছে।
শহীদ