
ছবি: সংগৃহীত
চোখের জলে প্রিয় কর্মস্থল ছেড়ে বের হয়ে আসছেন একে একে। ট্রাম্পের বরখাস্তের ঘোষনার পর আন্তর্জাতিক সংস্থা ইউএস এআইডির কর্মীদের এ পরিস্থিতি।
ব্যায়সংকোচন নীতির আওতায় এ প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের চাকুরি ছাড়তে বাধ্য করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল ট্রাম্প। নতুন আদেশে যুক্তরাষ্ট্রের বিলুপ্ত হচ্ছে ইউএস এআইডির প্রায় দুই হাজার পদ। বাধ্যতামূলক ছুটিতে অনেকে।
রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য জানান বার্তাসংস্থা রয়েটার্স।
তবে সংস্থাটিতে গুরত্বপূর্ণ কাজে অপরিহার্য হিসেবে বিবেচিত কর্মীদের ছুটিতে পাঠানো হয়নি। মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএন বলছে চাকুরিচুত কর্মীদের রোববার পাঠানো হয়েছে মেইল। মেইলে লেখা জনশক্তি কমানোর অংশ হিসেবে আপনি ক্ষতিগ্রস্থ। এজন্য আমরা দুঃখিত। কর্মী ছাটের নেতৃত্বে ডিপার্টমেন্ট অফ গভমের্ন্ট এফিশিয়েন্সি বা ডিওজির প্রধান ইলন মাস্ক।
ট্রাম্পের দেশে কর্মদক্ষতা ও সরকারি টাকা বাঁচাতে তিনি এধরেন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। তরে চাকুরিচুতির বিপক্ষে সাময়িক স্থগিতাদেশ থাকলেও গেল শুক্রবার তা বাতিল করেন এক বিচারক। আর এতে ট্রাম্পের কাজটা আরো সহজ হয়ে গেলো। তবে প্রসাশনের এসব কর্মকান্ডে ক্ষুব্দ দ্যা আমেরিকান ফরেন সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন।
সংস্থাটি সভাপতি ইয়াজগেদির বলেন, ট্রাম্পের তড়িঘড়ি পদক্ষেপে কর্মীদের ব্যাক্তিগত কর্মজীবনে বড় দরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
বাস্তুহারা মানুষদের সহায়তা, রোগবালাই প্রতিরোথ ও অনাহারের বিরুদ্ধে লাড়াইয়ে বিশ্বে অন্যতম একটি সংস্থা হিসেবে বিবেচিত ইউএস এআইডি। ট্রাম্প হোয়াট হাউজে ফিরতেই নির্বাহী আদেশে বিলিয়ন বিলয়ন অর্থ সহায়তা বন্ধ করে দেওয়ায় প্রশ্নের মুখে মানবিক সহায়তা।
সোর্স: ভিডিও
শরিফ