ছবি: সংগৃহীত
ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষণার পর তেলে বেগুনে জ্বলে উঠেছে তুরস্ক। গাজা ইসুতে এক বিন্দু ছাড় দিবে না এরদোয়ানের দেশ। ইতিমধ্যে ন্যাটোর সদস্য তুরস্ক ও যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে দিয়েছে।
এখন প্রশ্ন এই উত্তেজনা কি আরো বাড়বে?
নতুন মার্কিন সরকার স্বীকার করে তুরস্ক ও এখন একটি আত্মবিশ্বাসী মাঝারি শক্তি হয়ে উঠেছে। ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্র ও তুরস্কে উত্তেজনা বেশ বেড়েছিল।
এরদোয়ান অভিযোগ করেছিলেন যুক্তরাষ্ট্র তার অন্যতম রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ ফেতুল্লাকে সহায়তা ও আশ্রয় দিচ্ছে। তাহলে আবারো কি ট্রাম্প এরেদোয়ানের বিপরীত মেরুতে অবস্থান নিয়েছেন?
ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি গাজার অবস্থা নিয়ে যে বিবৃতি দিয়েছে তা বিশ্বব্যাপী বিতর্কের সৃষ্টি করেছে। গাজার জনসংখ্যা কে অন্য দেশে পুনর্বাসনের কথা উল্লেখ করেছেন। ইতিমধ্যে মিশর ও জর্ডান ট্রাম্পের বিরোধিতা করছে।
এছাড়াও ট্রাম্পের প্রস্তাবের নিন্দা জানিয়েছে তুরস্ক এই আলোচনা ক্রমশ উত্তপ্ত হয়ে উঠছে।
তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, আমরা আশা করি প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সঠিক সিদ্ধান্ত নেবেন এবং এই ভুল সংশোধন করবেন। এটি একটি উন্মুক্ত ক্ষত যা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বন্ধ করা প্রয়োজন এবং এটি তুর্কি আমেরিকান সম্পর্কের জন্য ক্ষতিকর।
শিলা ইসলাম