মার্কো রুবিও কট্টর ইসরায়েলপন্থি এবং চীনবিরোধী হিসেবে পরিচিত। ডেমোক্র্যাটিক পার্টির কাছেও তিনি সমাদৃত, যা তার নিয়োগ প্রক্রিয়াকে সহজ করেছে। সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের দল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির কোনো সিনেটরই তার বিরুদ্ধে ভোট দেননি। দলটির অনেকেই মনে করেন যে রুবিও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালনের জন্য যথাযথ ব্যক্তি।
তিনি ২০১১ সাল থেকে ফ্লোরিডার রিপাবলিকান সিনেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। কয়েক বছর আগেও তিনি ট্রাম্পের বিরোধীতা করতেন। তবে সাম্প্রতিক সময়ে তাদের মধ্যে ভালো সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এবার তিনি ট্রাম্প প্রশাসনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বটি পালন করতে যাচ্ছেন।
বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের শাসনামলে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। তবে গাজায় ইসরায়েলের গণহত্যায় সহযোগিতা করায় শেষ দিকে এসে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন তিনি। এমনকি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিজের শেষ সংবাদ সম্মেলনেও সাংবাদিকদের দ্বারা লাঞ্চিত হন ব্লিঙ্কেন। এক সাংবাদিক সবার সামনে তাকে ‘ক্রিমিনাল’হিসেবে অভিহিত করেন।
সূত্র: রয়টার্স
রাসেল