সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের শাসনামলকে ঘিরে সিরিয়া গৃহযুদ্ধ ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হয়েছে। যুদ্ধের সময় তার সরকারের বিরুদ্ধে গণহত্যা, মানবাধিকার লঙ্ঘন, এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে নির্যাতনের মতো অভিযোগ উঠেছে।বাশার আল আসাদের শাসনামলে সিরিয়ার পরিস্থিতি ইতিহাসের এক ভয়াবহ অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু এবং অমানবিক আচরণ বিশ্ব মানবাধিকার আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
বাশার আল আসাদের কসাইখানায় মৃত্যু হয় হাজার হাজার মানুষের! |বিশেষ করে দামেস্কের কাছে অবস্থিত সেডনায়া কারাগারকে "মানবতার কসাইখানা" হিসেবে উল্লেখ করা হয়
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এ বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানোর পাশাপাশি এই অপরাধের বিচার নিশ্চিতে আরও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
বাশার আল আসাদের সরকার এবং তার সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে সিরিয়ার বিভিন্ন জেলে হাজার হাজার বন্দিকে অত্যাচার, হত্যা এবং নিখোঁজ করার অভিযোগ উঠেছে। । বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা, বিশেষ করে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, এই কারাগারে ব্যাপকভাবে হত্যার প্রমাণ সংগ্রহ করেছে।
সিরিয়ার এই পরিস্থিতি আন্তর্জাতিক মহলে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। বাশার আল আসাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ এনে জাতিসংঘ এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা তার বিচার দাবি করলেও আগে রাশিয়া এবং ইরানের মতো মিত্র দেশগুলোর সমর্থনের কারণে তার বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয়নি।
জাফরান