জাতীয় পর্যায়ের হিসাব কামালার মোটামুটি অনুকূলে এবং দুই নেতার হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আভাস জারি থাকলেও সুইং স্টেটস হিসেবে পরিচিত অঙ্গরাজ্যগুলোতে জরিপের ফল ট্রাম্পের জন্য নিচ্ছে ইতিবাচক মোড়।যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হওয়ার জন্য একজন প্রার্থীর ৫৩৮ ইলেকটোরাল কলেজ ভোটের মধ্যে কমপক্ষে ২৭০টি প্রয়োজন।
কিন্তু সারা দেশের অর্ধশত অঙ্গরাজ্যের ২৪ কোটি ভোটারের বিপরীতে মাত্র সাত অঙ্গরাজ্যের ভোট কেন গুরুত্বপূর্ণ? মার্কিন সংবিধান অনুসারে, সাধারণ ভোটারদের ইচ্ছে তথা পপুলার ভোট এবং কংগ্রেসের নীতিনির্ধারকদের রায়, তথা ইলেক্টোরাল কলেজের মধ্যে সমঝোতা বা ভারসাম্য বজায় রেখে নির্বাচিত হবেন দেশের সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী প্রেসিডেন্ট। যুক্তরাষ্ট্রে ৫০টি স্টেটে একসঙ্গে ভোট হলেও মূলত সবারই নজর থাকে সুইং স্টেটের দিকে। গুরুত্বপূর্ণ সাতটি সুইং স্টেটে ভোটের সবশেষ তথ্যে উঠে এসেছে চমকপ্রদ তথ্য।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি বলছে, সুইং স্টেসগুলোয় ট্রাম্প নাকি কমলা কে এগিয়ে, তা এখনই কার্যকরভাবে বলা কঠিন। তবে তাদের মধ্যে ব্যবধান খুবই কম।
এর আগে, জরিপের তথ্যে বলা হয়েছিল, কমলা হ্যারিস পেনসিলভানিয়ায় এগিয়ে রয়েছেন, যেখানে দুই প্রার্থীর মধ্যে আগে সমতা ছিল।
পেনসিলভানিয়ার বাইরে নেভাদা, জর্জিয়া, নর্থ ক্যারোলিনা এবং অ্যারিজোনায় ট্রাম্প এখনও এগিয়ে রয়েছেন বলে জানিয়েছে বিবিসি।একইভাবে উইসকনসিন এবং মিশিগানে সামান্য এগিয়ে রয়েছেন কমলা।
তবে গুরুত্বপূর্ণ সাত সুইং স্টেটের ৪টিতে এগিয়ে ট্রাম্প। গুরুত্বপূর্ণ এই অঙ্গরাজ্যটিকে নির্বাচনী যুদ্ধক্ষেত্রের মানচিত্রে সবচেয়ে বড় পুরস্কার বলে মনে করছেন অনেক বিশ্লেষক। যার কারণে কমলা এবং ট্রাম্প ব্যাপক প্রচার চালিয়েছেন সেখানে।
জাফরান