একজনকে জীবিত উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভয়াবহ ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ৪০ হাজার ছাড়িয়েছে। উদ্ধার অভিযান এখনও চলছে কিন্তু ধীরে ধীরে তা গুটিয়ে আনা হচ্ছে।
ভূমিকম্পে তুরস্কে ১০ লাখেরও বেশি মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়েছে। সিরিয়ায় এই সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে বলে জানা গেছে।
জাতিসংঘ বলছে, গত সপ্তাহের মারাত্মক ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত হওয়ার পর দেশটিতে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছাতে আরও দুটি সীমান্ত পারাপার খুলতে রাজি হয়েছে সিরিয়ার সরকার।
এ দিকে, অনেক সিরিয়ান নাগরিক তাদের যুদ্ধ-বিধ্বস্ত দেশে সহায়তা না পৌঁছানোয় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সরকার উদ্ধার তৎপরতা ব্যাহত হওয়ার জন্য দেশটির উপর আরোপিত পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞাকে দায়ী করেছে।
আন্তর্জাতিক সাহায্য গোষ্ঠীগুলো বলছে, আসাদ সরকারের অব্যবস্থাপনা এবং দেশের সব এলাকায় উদ্ধার কাজে সংযুক্ত না হওয়াটাই মূল প্রতিবন্ধকতা।
এর আগে সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ভোররাতে গাজিয়ানটেপের কাছে ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এর ১২ ঘণ্টা পর ৭.৫-মাত্রার আরও একটি ভূমিকম্প হয়। ভূমিকম্পে তুরস্কে ছয় হাজার ভবন ধসের ঘটনা ঘটে।
সূত্র: বিবিসি।
এমএইচ