ঢাকা, বাংলাদেশ   সোমবার ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ১৪ বৈশাখ ১৪৩২

সবচেয়ে কার্যকর ঘুম সহায়ক পানীয়!

প্রকাশিত: ১৫:৩৮, ২৭ এপ্রিল ২০২৫

সবচেয়ে কার্যকর ঘুম সহায়ক পানীয়!

ছবি: সংগৃহীত

ঘুমের সমস্যা অনেকের কাছেই একটি সাধারণ সমস্যা। কিন্তু কিছু পানীয় ঘুমের মান উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। এখানে ১০টি পানীয়ের তালিকা দেওয়া হলো যা ঘুমে সহায়ক হতে পারে:​

ঘুমে সহায়ক পানীয়সমূহ

চেরি রস: চেরি রসে মেলাটোনিন থাকে, যা ঘুমের জন্য উপকারী। এটি ঘুমের সময় ও মান উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। তবে, এর উপকারিতা সম্পর্কে আরও গবেষণার প্রয়োজন। ​

কমলা ফুলের চা: কমলা ফুলের চা ঘুমের জন্য সহায়ক হতে পারে। এটি ঘুমের মান উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। ​

ভ্যালেরিয়ান রুট চা: ভ্যালেরিয়ান রুট চা ঘুমের জন্য সহায়ক হতে পারে। এটি ঘুমের মান উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। ​

ল্যাভেন্ডার চা: ল্যাভেন্ডার চা ঘুমের জন্য সহায়ক হতে পারে। এটি ঘুমের মান উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। ​

প্যাশনফ্লাওয়ার চা: প্যাশনফ্লাওয়ার চা ঘুমের জন্য সহায়ক হতে পারে। এটি ঘুমের মান উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। ​

ডিক্যাফিনেটেড গ্রিন টি: ডিক্যাফিনেটেড গ্রিন টি ঘুমের জন্য সহায়ক হতে পারে। এটি ঘুমের মান উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। ​

গরম দুধ: গরম দুধে ট্রিপটোফ্যান থাকে, যা ঘুমের জন্য উপকারী। এটি ঘুমের জন্য সহায়ক হতে পারে। ​

আলমন্ড মিল্ক: আলমন্ড মিল্কে মেলাটোনিন, ম্যাগনেসিয়াম ও জিঙ্ক থাকে, যা ঘুমের জন্য সহায়ক হতে পারে। ​

লেমন বাল্ম চা: লেমন বাল্ম চা ঘুমের জন্য সহায়ক হতে পারে। এটি ঘুমের মান উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। ​

ম্যাগনোলিয়া বার্ক চা: ম্যাগনোলিয়া বার্ক চা ঘুমের জন্য সহায়ক হতে পারে। এটি ঘুমের মান উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। ​

 ঘুমের জন্য ক্ষতিকর পানীয়সমূহ

  • ক্যাফেইনযুক্ত পানীয়: ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় যেমন কফি ও চা ঘুমের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এগুলি ঘুমের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। ​

  • অ্যালকোহল: অ্যালকোহল ঘুমের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এটি ঘুমের মান কমাতে পারে। 

  • চিনি ও চর্বিযুক্ত পানীয়: চিনি ও চর্বিযুক্ত পানীয় যেমন সফট ড্রিঙ্কস ঘুমের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এগুলি ঘুমের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

 ঘুমানোর আগে পানীয় গ্রহণের সময়

ঘুমানোর আগে ১–২ ঘণ্টা আগে পানি পান করা উচিত। এটি ঘুমের মান উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। তবে, ঘুমানোর ঠিক আগে পানি পান করলে রাতে বারবার পায়খানার জন্য উঠতে হতে পারে, যা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।​

 ঘুমের সমস্যা হলে কখন ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন

যদি সপ্তাহে তিনবারের বেশি ৩ মাসের বেশি সময় ধরে ঘুমের সমস্যা থাকে, তবে এটি দীর্ঘস্থায়ী ঘুমের সমস্যা হতে পারে। এক্ষেত্রে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এছাড়া, ঘুমের সমস্যা যদি আপনার দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় প্রভাব ফেলে, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।​

উপরোক্ত পানীয়সমূহের মধ্যে কিছু প্রাকৃতিক উপাদান রয়েছে যা ঘুমের জন্য সহায়ক হতে পারে। তবে, প্রতিটি ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা ভিন্ন, তাই নতুন কোনো পানীয় গ্রহণের আগে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

শিহাব

×