
১. লিভারের কার্যকারিতা বাড়িয়ে দেয়।
২. কাজ করার ক্ষমতা ও জীবনীশক্তি বৃদ্ধি করে।
৩. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দৃঢ় করে।
৪. ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
৫. জ্বর কমায়।
৬. ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে।
৭. বার্ধক্যের গতিকে শ্লথ করে।
৮. স্ট্রেস কমায়।
৯. স্ট্রোক কমায়।
১০. কোলেস্টেরল কমায়। ক্স ব্লাড সুগার কমায়।
১১. রঞ্জন রশ্মির ক্ষতি রোধ করে।