ঢাকা, বাংলাদেশ   রোববার ১৩ এপ্রিল ২০২৫, ৩০ চৈত্র ১৪৩১

হাড়ের স্বাস্থ্য ও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভিটামিন ডি-এর ৮টি প্রাকৃতিক উৎস

প্রকাশিত: ০৩:৩৩, ১৩ এপ্রিল ২০২৫; আপডেট: ০৩:৩৪, ১৩ এপ্রিল ২০২৫

হাড়ের স্বাস্থ্য ও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভিটামিন ডি-এর ৮টি প্রাকৃতিক উৎস

ছবি: সংগৃহীত

ভিটামিন ডি আমাদের শরীরের হাড়কে মজবুত রাখার পাশাপাশি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এই ভিটামিন সূর্যালোকের মাধ্যমে সহজে পাওয়া গেলেও আমাদের খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমেও কিছু প্রাকৃতিক উৎস থেকে এটি গ্রহণ করা সম্ভব। চলুন জেনে নিই ভিটামিন ডি-এর এমন ৮টি প্রাকৃতিক উৎস—

১. সূর্যের আলো – প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে ১১টার মধ্যে কিছুক্ষণ সূর্যের আলোতে থাকা শরীরে ভিটামিন ডি উৎপাদনে সহায়তা করে।

২. চর্বিযুক্ত মাছ – স্যামন, টুনা, ম্যাকেরেল ইত্যাদি মাছ ভিটামিন ডি-এর চমৎকার উৎস।

৩. ডিমের কুসুম – ডিমের কুসুমে স্বল্প পরিমাণে ভিটামিন ডি থাকে যা নিয়মিত গ্রহণে উপকারি।

৪. লিভার – গরু বা খাসির লিভারে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়, তবে এটি পরিমিত পরিমাণে খাওয়াই ভালো।

৫. মাশরুম – বিশেষত সূর্যালোকের সংস্পর্শে থাকলে কিছু প্রজাতির মাশরুম ভিটামিন ডি সরবরাহ করে।

৬. দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্য – অনেক দুগ্ধজাত পণ্য যেমন: দুধ, দই, পনির ইত্যাদিতে ভিটামিন ডি যোগ করা থাকে।

৭. ফর্টিফায়েড খাবার – কিছু সিরিয়াল, ওটস এবং জুসে অতিরিক্তভাবে ভিটামিন ডি যোগ করা হয়ে থাকে।

৮. মাছের তেল – বিশেষত কড লিভার অয়েল ভিটামিন ডি-এর অত্যন্ত সমৃদ্ধ উৎস।

বিশেষজ্ঞদের মতে, পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি গ্রহণ করলে হাড়ের ভঙ্গুরতা রোধ করা যায় এবং শরীরের রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থাও শক্তিশালী হয়। তাই খাদ্যাভ্যাসে এসব উৎস অন্তর্ভুক্ত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

আসিফ

×