
মানব দেহের সম্পূর্ণ সুস্থতার ক্ষেত্রে, ভিটামিন ডি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
এটি হাড়কে সুস্থ ও শক্তিশালী রাখে, সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এছাড়াও, এটি পেশীগুলিকে সুস্থ রাখার জন্য ক্যালসিয়াম শোষণে সহায়তা করে, রোদের আলো মেজাজ উন্নত রাখে। ভিটামিন
ভিটামিন ডি-এর অভাবের লক্ষণ
ভিটামিন ডি-এর অভাবের সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণ হল চুল পড়া, পেশী দুর্বলতা, ঘন ঘন অসুস্থতা, ক্লান্তি এবং এমনকি বিষণ্ণতা।
১। সয়াবিন সমৃদ্ধ প্রোটিন, সয়াবিন সমৃদ্ধ পণ্য ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ। উদাহরণস্বরূপ, সয়াবিন সমৃদ্ধ টোফু প্রতি পরিবেশনে ১০০ আইইউ (২.৫ এমসিজি) ভিটামিন ডি প্রদান করে।
২। মাশরুম
পুষ্টিতে সমৃদ্ধ, মাশরুমকে ভিটামিন ডি-এর একটি ভালো উৎস বলা হয়। ইউএসডিএ অনুসারে, ১০০ গ্রাম সাদা মাশরুমে ৭ আইইউ ভিটামিন ডি থাকে।
৩। পনির
পনির ভিটামিন ডি-এর একটি সমৃদ্ধ উৎস। ১০০ গ্রাম চেডার পনিরে ২৪ আইইউ ভিটামিন ডি থাকে।
৪। ফোর্টিফায়েড বাদাম দুধ
ফোর্টিফায়েড বাদাম দুধে প্রতি কাপ বা ২৪০ মিলি পরিবেশনে ১০০-১৫০ আইইউ (২.৫-৩.৭৫ মাইক্রোগ্রাম) ভিটামিন ডি থাকে।
৫। ফোর্টিফায়েড টেম্পে
ফোর্টিফাইড টেম্পে প্রতি ১০০ গ্রাম পরিবেশনে প্রায় ২.৫ থেকে ৫ মাইক্রোগ্রাম (১০০-২০০ আইইউ) ভিটামিন ডি থাকতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি সাধারণত উদ্ভিদ উৎস থেকে প্রাপ্ত ভিটামিন ডি২।
৬। ফোর্টিফাইড কমলার রস
এটি প্রায়শই ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ। এবং বলা হয় যে প্রতি ২৪০ মিলি কাপ পরিবেশনে ১০০ আইইউ (২.৫ মাইক্রোগ্রাম) ভিটামিন ডি পাওয়া যায়।
৭। ঘি
ঘিতে অল্প পরিমাণে চর্বি-দ্রবণীয় ভিটামিন থাকে বলেও জানা যায়, যার মধ্যে ভিটামিন ডিও রয়েছে। ১ টেবিল চামচ (১৩ গ্রাম) ঘিতে প্রায় ১৫-২০ আইইউ (০.৪-০.৫ মাইক্রোগ্রাম) ভিটামিন ডি থাকে।
মুমু