ছবি: সংগৃহীত
ধূমপানের ফলে বিভিন্ন ধরনের টক্সিন যেমন- ফ্রি রেডিক্যালস, আমাদের ধমনীর সবচেয়ে ভিতরে অবস্থিত সুরক্ষা প্রাচীরকে নষ্ট করে দেয়। এরফলে ব্লাড লিপিড, বিশেষ করে কোলেস্টেরল ধমনীর প্রাচীর ভেদ করে ভিতরে প্রবেশ করে। সেইসাথে ধমনীর কার্যকারীতাকে নষ্ট করে দেয়। এ কারণে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের মত মারাত্মক পরিস্থিতি তৈরি হয়।
কারো যদি দীর্ঘদিন ধরে ধুমপানে অতিরিক্ত আসক্তি থাকে, সেক্ষেত্রে ই-সিগারেট ধূমপান ত্যাগে সাহায্য করতে পারে। তবে ই-সিগারেটও নিরাপদ নয়, ই-সিগারেটের কারনে ফুসফুসে মারাত্মক ক্ষতি হয়। ফুসফুস সুস্থ রাখার সবচেয়ে নিরাপদ পদ্ধতি হলো পর্যাপ্ত দূষণমুক্ত বায়ু।
রিফাত