ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে না থাকলে শরীরে নানা ধরণের জটিলতা দেখা দিতে পারে। দীর্ঘমেয়াদে এটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। নিচে সম্ভাব্য কিছু সমস্যা উল্লেখ করা হলো:
হৃদরোগ ও স্ট্রোক
- উচ্চ রক্তচাপ ও কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়
- হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে
কিডনি রোগ
- কিডনির কার্যক্ষমতা কমে যেতে পারে
- ডায়ালাইসিসের প্রয়োজন হতে পারে
চোখের সমস্যা (রেটিনোপ্যাথি)
- চোখের রেটিনায় ক্ষতি হতে পারে
- দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া বা অন্ধত্বের ঝুঁকি বাড়ে
স্নায়ুর ক্ষতি (নিউরোপ্যাথি)
- হাত-পায়ে ঝিনঝিন বা ব্যথা হতে পারে
- গুরুতর ক্ষেত্রে অনুভূতি হারাতে পারেন
পায়ের সমস্যা
- পায়ে ঘা বা সংক্রমণ হতে পারে
- জটিল অবস্থায় পা কেটে ফেলতে হতে পারে
ত্বকের সমস্যা
- বিভিন্ন ধরণের ফাঙ্গাল বা ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ হতে পারে
মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যা
- উদ্বেগ ও হতাশা বাড়তে পারে
- মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সমস্যা হয়
ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হওয়া
- সংক্রমণ প্রতিরোধের ক্ষমতা কমে যায়
রাজু