বাচ্চা না খেয়ে আসুস্থ হবেনা-এমনটি বলেন শিশু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. আবিদ হোসেন মোল্লা।
তিনি বলেন,অনেক বাচ্চা অসুস্থ হয়ে যায় শুধুমাত্র বেশি খাওয়ার জন্য এবং যে খাবারগুলো বাচ্চার শরীরের জন্য প্রয়োজন সেগুলো না খাওয়ার জন্য।
ডা. আবিদ হোসেন মোল্লা মায়েদেরকে পরামর্শ দেন, বাচ্চা যেনো জন্মের পর থেকে মায়ের দুধ পায়। এটা নিশ্চিত করতে পারলে বাচ্চার গ্রোথ এবং মেধা খুবই ভালো হবে।
বাচ্চার বয়স যখন ৬ মাস হবে তখন বাড়িতে তৈরী খাবার খাওয়াতে হবে। বুকের দুধের পাশাপাশি পরপিূরক খাবার হিসেবে বাড়িতে বড়রা যা খাবে সেই খাবারগুলো বাচ্চাকেও দিতে বলেন। এর মাধ্যমে বাচ্চার সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত হবে।
খেয়াল রাখতে হবে,বাচ্চাকে বাহিরের খাবার কোনোভাবেই দেয়া যাবেনা। বাহিরের খাবারে বাচ্চার পায়খানা কষা হয়,রক্তশূন্যতা,ডায়রিয়া হয় এবং বাচ্চা শুকিয়ে যায়, আবার অনেক বাচ্চা মুটিয়ে যায়।
বাচ্চা খেতে না চাইলে খেলনা,মোবাইল,কম্পিউটার ধরিয়ে দিয়ে বাচ্চাকে খাওয়ানো হয়।ডা. আবিদ হোসেন মোল্লা বলেন,এ বিষয়টি খুবই দুর্ভাগ্যজনক। কারণ, এভাবে বাচ্চা ডিভাইসে আসক্ত হয়ে যায়। এই আসক্তির জন্য বাচ্চারা অটিজম,কথা না বলা সহ নানান অস্বাভাবিকতায় ভোগে।
তাই তিনি অভিবাবকদের বলেন বাচ্চাকে মোবাইল আসক্তি থেকে দূরে রাখতে।
আফরোজা