
ছবিঃ সংগৃহীত
“কোকিলকণ্ঠী’’ হিসেবে পরিচিত বেবী নাজনীন ছিলেন নব্বইয়ের দশকের আধুনিক বাংলা গানের অন্যতম প্রতিনিধি। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের সাক্ষাৎকারে তার ব্যক্তিগত ও সঙ্গীত পেশাজীবনের বিভিন্ন অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করে নিয়েছেন তার অনুরাগীদের জন্য।
বেবী নাজনিন বলেন, ‘একেবারেই এত ছোটবেলা থেকে আমি গান গাই সেটা ছকের বাইরে। খুব প্রাণখোলা, প্রাণবন্ত। আমার বাবা ছিলেন অনেক বড় ওস্তাদ। উনার অনেক ছাত্র ছাত্রী ছিলো। কিন্তু আমি কোয়ালিফায়েড ছিলাম না উনার ক্লাসে ঢুকার জন্য। এসব বলে উনি আমাকে বাসায়ই তালিম দেবেন। ছোটবেলায় ভালো ভালো কন্সার্টে আমি শিশু শিল্পী হিসেবে আমন্ত্রিত হতাম।’
‘সঙ্গীদের মাঝখানে কৃত্রিম কোনো জায়গা নাই। এটা অকৃত্রি হতে হবে। এবং সাধনাটাও অকৃত্রিম হতে হবে। সেই সাধনার কিছুই এখন নেই। অথচ বাংলাদেশে তো ওস্তাদের অভাব নেই।’’
প্রথম সিনেমায় প্লেব্যাকের স্মৃতি শেয়ার করে বেবী নাজনীন বলেন, ‘আমার প্রথম প্লেব্যাক তো ছয় টেক এ ওকে হয়ে গেল। তাই নিয়ে সবাই অনেক খুশি। আমি পরে আবার আব্বুকে বললাম যে আব্বু এ রকম বলছে যে ছয় টেক এ ওকে হয়ে গেছে। বললেন হ্যা তুমি অনেক ভালো গেয়েছো। সেইজন্য ছয় টেকে হয়ে গেছে। অনেক গাইতে সময় নেয়।’
মুমু