ঢাকা, বাংলাদেশ   সোমবার ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৮ মাঘ ১৪৩১

বিনোদন বিভাগের সব খবর

আসিফ আকবরের ‘কষ্ট ভীষণ’

আসিফ আকবরের ‘কষ্ট ভীষণ’

এবারের ভালোবাসা দিবসে গানে গানে কষ্টের কথা শোনাবেন বাংলা গানের যুবরাজ আসিফ আকবর। যে ভালোবাসার মানুষটিকে দেখলে হৃদয় হেসে ওঠে, সেই মানুষটি  যখন কাছে টেনে যত্ন করে কাঁদিয়ে চলে যায় তখন হৃদয়ে আর বসন্ত থাকে না, ওঠে বৈশাখী ঝড়। চেনা মানুষটির এই অচেনা রূপ মেনে নেওয়া যে কতটা কষ্টের সেই কথাই উঠে এসেছে আসিফ আকবরের নতুন এই গানে। গানটি প্রকাশ করছে ধ্রুব মিউজিক স্টেশন (ডিএমএস)।   গানের শিরোনাম ‘কষ্ট ভীষন’। আহমেদ রিজভীর অসাধারণ কাব্য মালায় সুর দিয়েছেন আসিফ আকবরের অনেক জনপ্রিয় গানের সুরকার মনোয়ার হোসেন টুটুল। আর সংগীতায়োজন করেছেন গুণী সংগীত পরিচালক পার্থ মজুমদার। গানটির ভিডিও নির্মাণ করেছেন চন্দন রায় চৌধুরী। রূপগঞ্জের  সুবর্নভূমি গ্রামের মনোরম লোকেশনে চিত্রায়ন করে নির্মাণ করা হয়েছে গানটির ভিডিও। ভিডিওতে দর্শক দেখতে পাবেন আসিফ আকবরের সঙ্গে মডেল মৌরী মাহদীর অনন্য এক রসায়ন। ভালোবাসা দিবসের নতুন এই গান নিয়ে আসিফ আকবর জানালেন, গানটিতে দর্শক-শ্রোতা অনেক নতুনত্ব পাবে। রিজভী ভাইয়ের লেখা আর টুটুল ভাইয়ের সুরের সঙ্গে পার্থ দার সংগীতায়োজন নিঃসন্দেহে গানটিকে ভিন্নমাত্রা দিয়েছে। আর চন্দনের ভিডিওতে আমার আর মৌরীর রসায়ন তো আছেই। আশা করছি ‘কষ্ট ভীষণ’ শ্রোতাদের ভ্যালেন্টাইন অন্যরকমভাবে রাঙিয়ে তুলবে। ধ্রুব মিউজিক স্টেশন (ডিএমএস) জানায়, ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে তাদের অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পাবে ‘কষ্ট ভীষণ’ গানটির ভিডিও। পাশাপাশি শুনতে পাওয়া যাবে দেশী-বিদেশী একাধিক মিউজিক প্ল্যাটফর্মে।

হুমকির মুখে মালয়ালম সিনেমা

হুমকির মুখে মালয়ালম সিনেমা

দক্ষিণ ভারতের মালয়ালম চলচ্চিত্র শিল্প ২০২৪ সালে দারুণ একটা বছর কাটিয়েছে। ‘মাঞ্জুমাল বয়েজ’, ‘দ্য  গোট লাইফ’, ‘প্রেমালু’ এবং ‘মার্কো’সহ  বেশ কিছু সফল সিনেমা মুক্তি পেয়েছে  সেখানে। বক্স অফিসে হয়েছে জমজমাট ব্যবসাও। তবুও শাটডাউনের হুমকিতে রয়েছে এই ইন্ডাস্ট্রি। কেন? ভারতের গণমাধ্যমগুলো বলছে, গুরুতর আর্থিক সংকটে পড়েছে মালয়ালম সিনেমা। বাজেটের তুলনায় সিনেমাগুলোর ভালো ব্যবসা হলেও শিল্পের ভেতরের পরিস্থিতি ভিন্ন। প্রবল আর্থিক ক্ষতির কারণে প্রযোজকরা ১ জুন  থেকে সিনেমার শূটিং ও প্রদর্শনী বন্ধের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। নিউজ মিনিটের তথ্যমতে, গত বৃহস্পতিবার চলচ্চিত্র প্রযোজক সমিতি, প্রদর্শক, পরিবেশক ও কেরালার ফিল্ম এমপ্লয়িজ ফেডারেশনের (এফইএফকে) সঙ্গে আলোচনার পর প্রযোজক জি সুরেশ কুমার জানান, ১ জুন  থেকে সব সিনেমার শূটিং ও প্রদর্শনী বন্ধ রাখা হবে।  বৈঠকে জানানো হয়, ২০২৪ সালে মুক্তি পাওয়া ২০০ সিনেমার মধ্যে মাত্র ২৪টি বাণিজ্যিকভাবে সফল হয়েছে। বাকিগুলোর কারণে প্রযোজকদের ৬০০  থেকে ৭০০  কোটি রুপি ক্ষতি হয়েছে। ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলো ব্যবসায়িকভাবে সফল সিনেমাগুলোর প্রতি  বেশি আগ্রহ  দেখাচ্ছে। তারা নতুন সিনেমা বা একটু কম বাজেটের সিনেমার প্রতি আগ্রহী হচ্ছে না। এই বিষয়টি ইন্ডাস্ট্রির ওপর আর্থিক চাপ আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। এই সংকটের মূল কারণ হিসেবে  বেড়ে যাওয়া উৎপাদন খরচ এবং অভিনয়শিল্পীদের অতিরিক্ত পারিশ্রমিককেও দায়ী করা হচ্ছে। তাছাড়া সরকারের আরোপিত বিনোদন কর এবং জিএসটির মতো করের  বোঝা শিল্পের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করেছে বলেও দাবি করছেন অনেক প্রযোজক।

দর্শককে কাছে টানছে ‘পাখিদের বিধানসভা’

দর্শককে কাছে টানছে ‘পাখিদের বিধানসভা’

বর্তমানে প্রতি মাসেই ঢাকার নাট্যমঞ্চে নতুন নাটকের সন্ধান মেলে। কোনো মাসে আবার একাধিক নতুন প্রযোজনাও মঞ্চস্থ হয়। তাই বলে সব নাটক দর্শককে কাছে টানে না। ফলশ্রুতিতে দর্শকখরায় মিলনায়তনের অধিকাংশ আসন খালি থাকে। উল্টোদিকে মানসম্পন্ন নাটক হলে সহজাতভাবেই নাট্যপ্রেমীরা হাজির হয় মঞ্চে। অন্তর্গত বিষয়, সুনিপুণ নির্দেশনা, যথার্থ আলোক পরিকল্পনা কিংবা মঞ্চসজ্জা, সর্বোপরি মঞ্চশিল্পীদের কুশলী অভিনয়সহ বেশ কিছু বৈশিষ্ট্যের সম্মিলনে একটি নাটক হয়ে ওঠে দর্শকপ্রিয়। সম্প্রতি মঞ্চে এসেছে তেমনই এক নাটক ‘পাখিদের বিধানসভা’। প্রযোজনাটির টানা পাঁচ প্রদর্শনী নিয়ে শিল্পকলা একাডেমির নাট্যশালার প্রধান মিলনায়তনে চলছে নাট্যোৎসব। রবিবার সন্ধ্যায় নাটকটির চতুর্থ মঞ্চায়ন হয়। বাকি তিনটি প্রদর্শনীর মতো এদিনও মিলনায়তনে বিরাজ করেছে নাট্যপ্রেমীদের সরবতা। আজ সোমবার সন্ধ্যায় পঞ্চম প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে।

সঞ্জয় দত্তকে ৭২ কোটি টাকার সম্পত্তি দান করেন এক নারী ভক্ত

সঞ্জয় দত্তকে ৭২ কোটি টাকার সম্পত্তি দান করেন এক নারী ভক্ত

সঞ্জয় দত্ত, বলিউডের এক সময়ের হার্টথ্রব নায়ক। ব্যক্তিজীবনে তিনি প্রয়াত অভিনেতা, প্রযোজক ও রাজনীতিবিদ সুনীল দত্ত ও নার্গিসের সন্তান। ১৯৮১ সালে ‘রকি’ সিনেমা দিয়ে অভিনয় দুনিয়ায় পা রাখেন সঞ্জুবাবা। প্রথম সিনেমাই ছিল হিট। তারপর আর তাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। ১৩৫টিরও বেশি সিনেমায় অভিনয় করেছেন সঞ্জয়। এক সময় তাকে ‘চকলেট বয়’-এর তকমা দেওয়া হতো। কোটি তরুণীর হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছিলেন তিনি। সঞ্জয়ের মহিলা অনুরাগীর সংখ্যা নেহাত কম নয়। সম্প্রতি উঠে এসেছে সঞ্জয় দত্তের এমনই এক মহিলা অনুরাগীর কথা। জানা গেছে, সঞ্জয়  দত্তের একনিষ্ঠ অনুরাগী  ছিলেন নিশা পাতিল নামে এক নারী। সেটা ছিল ২০১৮ সালের কথা। সে বছর পুলিশের কাছ থেকে একটি ফোন পান সঞ্জয়। জানতে পারেন, তার নারী ভক্ত নিশা নিজের মৃত্যুর আগে অভিনেতার নামে কোটি টাকার সম্পত্তি উইল করে গেছেন। নিশা পাতিলের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ছিল ৭২ কোটি টাকা। এমনকি তিনি ব্যাংকগুলোকেও চিঠি লিখে জানিয়েছিলেন, যাতে তার সমস্ত কিছু সঞ্জয় দত্তকে দিয়ে দেওয়া হয়! তবে অভিনেতা যেহেতু নিশাকে চিনতেন না, তাই কোনোভাবেই তিনি সেই সম্পত্তির দাবি করেননি।

শাহনূরের সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

শাহনূরের সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

শাহনূর অভিনীত দেশের প্রথম প্রোয়েট্রিক সিনেমা ‘বৃষ্টিতে আর জল নেই’ মুক্তি পাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে। পাভেল আল মামুনের চিত্রনাট্যে আমির পারভেজ পরিচালিত এই সিনেমাটি আমেরিকায় মুক্তি দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে সিনেমাটির প্রযোজকসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্যরা। এদিকে আজ শাহনূরের জন্মদিন। তবে এবারের জন্মদিনে দেশে না থাকায় তার মনটাও ভীষণ খারাপ। শাহনূর জানান, ‘বৃষ্টিতে আর জল নেই’-এর প্রদর্শনীর পর পরই তার দেশে ফেরার ইচ্ছা রয়েছে। শাহনূর বলেন, এবার আমি মূলত যুক্তরাষ্ট্রে এসেছিলাম ওয়ার্ল্ড হিউম্যান রাইটসের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে কাজ করতে। এখনো ঠিক তাদের হয়েই কাজ করছি। এর মধ্যে সিটি অব পেটারসন থেকে মেয়র স্বাক্ষরিত বাংলাদেশে এবং আমেরিকায় সামাজিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে নিবেদিত হয়ে যুক্ত থাকার জন্য আমাকে সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে। এটা আমার জন্য অনেক অনেক বড় একটি বিষয়। ‘বৃষ্টিতে আর জল নেই’ সিনেমাটি এখানে মুক্তির অপেক্ষায় আছি। আজ আমার জন্মদিন। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন, আল্লাহ যেন বিশেষত আমার আম্মুকে সুস্থ রাখেন ভালো রাখেন। দেশে ফিরে যেন আমার মায়ের বুকে মাথাটা রাখতে পারি। এদিকে শাহনূর জানান, মুক্তির অপেক্ষায় আছে তার ‘রাজকুমারী’, ‘বন্ধু তুই আমার’, ‘বেলা অবেলা’, ‘কাকতাড়ুয়া’, ‘জীবন যন্ত্রণা’, ‘আমার শত্রু’ সিনেমাগুলো। শাহনূর আশা করছেন যে এই সিনেমাগুলো চলতি বছরেই মুক্তি পাবে। বাকি সিনেমা সংশ্লিষ্টদের বিষয়।

শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার পেলেন জেরিন কাশফী রুমা

শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার পেলেন জেরিন কাশফী রুমা

রাজধানীর এক অভিজাত হোটেলে সম্প্রতি প্রদান করা হয় ট্রাব অ্যাওয়ার্ড। টেলিভিশন রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ আয়োজিত বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে প্রদত্ত এই অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে থিয়েটার বিভাগে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার পেলেন সময় নাট্য গোষ্ঠীর অন্যতম মুখ্য চরিত্রাভিনেত্রী জেরিন কাশফী রুমা। এ বিভাগে শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার পান মোহাম্মদ কামরুজ্জামান মিল্লাত। পুরস্কারপ্রাপ্তির অনুভূতিতে জেরিন কাশফী রুমা বলেন, আমার একক পারফরমেন্স উপমহাদেশের আনপ্যারালাল ক্ল্যাসিক্যাল শিল্পীর জীবন আশ্রিত নাটক ‘মাইনেম ইজ গহরজান’-এর রিহার্সেলে বসে আমি ট্র্যাব পুরস্কার প্রাপ্তির খবরটা জানতে পারলাম। ট্র্যাবের প্রধান উপদেষ্টা বাদল আহমেদ এবং সভাপতি কাদের মনসুর ভাইকে আমার কৃতজ্ঞতা আমাকে মূল্যায়ন করায়। আমার প্রাপ্তি সকল থিয়েটার কর্মীরই প্রাপ্তি। বিগত সময়ের ধারাবাহিকতায় আগামীতে দর্শক-শ্রোতাকে নতুন কিছু দিতে পারি এই প্রচেষ্টাই আমি আন্তরিকভাবে চালিয়ে নিতে চাই। অভিনয়, নৃত্য ও সংগীতে পারদর্শী এই শিল্পী ইতোমধ্যে দেশ-বিদেশে যেমন একাধিক শো করেছেন তেমনি একাধিক পুরস্কারে সম্মানিত হয়েছেন। তার মধ্যে এসএ টিভি বেস্ট অ্যাকট্রেস অ্যাওয়ার্ড, কলের গান মাল্টিমিডিয়া বেস্ট অ্যাকট্রেস অ্যাওয়ার্ড, আমেরিকার নিউইয়র্ক থেকে ঢালিউড ফিল্ম অ্যান্ড মিউজিক বেস্ট অ্যাকট্রেস অ্যাওয়ার্ড প্রভৃতি সবিশেষ উল্লেখযোগ্য। অনুষ্ঠানে চলচ্চিত্রে আজীবন সম্মাননা দেওয়া হয় নায়ক উজ্জ্বল, খলনায়ক মিশা সওদাগর এবং অভিনেত্রী আনোয়ারা বেগমকে। পাশাপাশি বিবিধ ক্যাটাগরিতে পুরস্কার দেওয়া হয়।

ফের বড় পর্দায় সত্যজিৎ-উত্তমের ‘নায়ক’

ফের বড় পর্দায় সত্যজিৎ-উত্তমের ‘নায়ক’

ভারতে পুরনো সিনেমা নতুন করে মুক্তির মিছিলে এবার যোগ হয়েছে মহানায়ক উত্তম কুমারের ‘নায়ক’। কিংবদন্তি নির্মাতা সত্যজিৎ রায়ের নির্মাণে সিনেমাটি মুক্তি পেয়েছিল ১৯৬৬ সালে। যে সিনেমায় নির্মাতা ফাঁস করেছিলেন একজন নায়ক- সুপারস্টারের ভেতরের জগৎ। প্রশংসা, গ্ল্যামার, ব্যস্ততার আড়ালে তারকা জীবনের অন্তরালের যাতনা দর্শকের সামনে তুলে ধরেন সত্যজিৎ নায়কের মাধ্যমে। আগামী ২১শে ফেব্রুয়ারি ভারতজুড়ে মুক্তি পাচ্ছে ‘নায়ক’। কলকাতায় ‘নায়ক’ দেখা যাবে প্রিয়া প্রেক্ষাগৃহে। সিনেমা মুক্তির দিন প্রেক্ষাগৃহে উপস্থিত থাকতে পারেন উত্তমের পরিবারের সদস্যরাও। এবারের মুক্তিতে সিনেমার নিবেদক পরিচালক সৃজিত মুখার্জি। সৃজিত বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় থেকে ‘নায়ক’ সিনেমা আমার জীবনের একটা অবিচ্ছেদ্য অংশ। অনেক সময় এই সিনেমার সংলাপ ব্যবহার করে দৈনন্দিন জীবনের নানা পরিস্থিতি সামলেছি। সিনেমাটি এতবার দেখেছি যে, সংলাপ মুখস্ত হয়ে গিয়েছিল। সংঘাতগুলো খুব চেনা। বলতে পারেন, হৃদয়ের খুব কাছাকাছি একটা সিনেমা। এই সিনেমায় উত্তম কুমার হয়েছিলেন একজন সুপারস্টার, যার নাম অরিন্দম মুখোপাধ্যায়। যিনি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার নিতে রওনা হন রেল গাড়িতে, কারণ বিমানের টিকিট পাননি। কামরায় পরিচয় হয় অদিতি সেনগুপ্ত নামের এক নারীর সাংবাদিকের সঙ্গে, যে চরিত্র করেছিলেন শর্মিলা ঠাকুর। সত্যজিতের ‘নায়ক’ ১৯৬৬ সালে বার্লিন ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে জিতেছিল একাধিক পুরস্কার। ‘স্পেশাল জুরি অ্যাওয়ার্ডের’ পাশাপাশি ‘শ্রেষ্ঠ ফিচার ফিল্ম’ এবং ‘শ্রেষ্ঠ কাহিনী ও চিত্রনাট্য’ বিভাগেও পুরস্কার জেতে। এছাড়া পরেরবছর ভারতেও জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পায় সিনেমাটি।