
মাইক্রোবাস-হাইব্রিড গাড়ির শুল্ক হ্রাসের দাবি
আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছর সামনে রেখে মাইক্রোবাস-হাইব্রিড গাড়ির শুল্ক হ্রাসের দাবি জানিয়েছেন এখাতের আমদানিকারক ব্যবসায়ীরা। তারা জানান, মাইক্রোবাস, অ্যাম্বুলেন্স, জ্বালানি সাশ্রয়ী ও পরিবেশ বান্ধব হাইব্রিড গাড়ির শুল্ক হ্রাস করা হলে সরকারের রাজস্ব আদায় বাড়বে। শুল্কহ্রাস হলে গাড়ি আমদানি ও বিক্রি বাড়ার সুযোগ তৈরি হবে। ফলে বিক্রি বাড়লে বৃদ্ধি পাবে সরকারের রাজস্ব আদায়। উদাহরণ দিয়ে তারা বলেন, ইতোপূর্বে মাইক্রোবাসের শুল্ক হ্রাসের ফলে ইতোপূর্বে সরকারের রাজস্ব আদায় বেড়েছিল।
শনিবার রাজধানীর একটি স্থানীয় এক হোটেলে বারভিডা আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের প্রেসিডেন্ট আবদুল হক এসব বক্তব্য তুলে ধরেন। আগামী বাজেট সামনে রেখে বারভিডা এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। এ সময় সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন বাংলাদেশ রিকন্ডিশন্ড ভেহিক্যাল্স ইম্পোর্টার্স অ্যান্ড ডিলারস অ্যাসোসিয়েশনের (বারভিডা) সেক্রেটারি জেনারেল রিয়াজ রহমান, সংগঠনের ভাইস প্রেসিডেন্ট-১ মো. সাইফুল ইসলাম (সম্্রাট), ভাইস প্রেসিডেন্ট-৩ ফরিদ আহামেদ, জয়েন্ট সেক্রেটারি জেনারেল সৈয়দ জগলুল হোসেন, ট্রেজারার মো. সাইফুল আলম, জয়েন্ট ট্রেজারার হাফিজ আল আসাদ, অর্গানাইজিং সেক্রেটারি জোবায়ের রহমান, পাবলিকেশন অ্যান্ড পাবলিসিটি সেক্রেটারি মো. আব্দুল আউয়াল, প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সেক্রেটারি এস এম মনসুরুল করিম (লিংকন), কালচারাল সেক্রেটারি মো. গোলাম রব্বানি (শান্ত) প্রমুখ।
এ ছাড়া সংগঠনের কার্যনিবাহী সদস্য এ বি সিদ্দিক (আবু), আখতার হোসেন মজুমদার, পুনম শারমিন ঝিলমিল, মো. হুমায়ুন কবির ভূঁইয়া এবং মি. দিবাকর বড়ুয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা বলেন, মাইক্রোবাস আমদানিতে কোন ধরনের শুল্ক থাকা উচিত নয়, কারণ এটি কোনো বিলাসী পণ্য নয়।