ছবি: সংগৃহীত
মানুষের ব্যবহার শেষে অপ্রয়োজনীয় ইলেকট্রনিক দ্রব্য গুলোর জায়গা হয় ডাস্টবিনে। বছরে এমন ৩০ লাখ টন ইলেকট্রনিক বজ্র তৈরি হচ্ছে বাংলাদেশে।
এক বছরে এর পরিমাণ বাইরে বেড়েছে তিনগুণ। যা শুধু মোবাইল ফোনের বাজারে ৬৬ হাজার কোটি টাকা। বাসা বাড়ি বা অফিস থেকে খুচরা ব্যবসায়ীরা ইলেকট্রনিক এই বর্জ্যগুলো কিনে আনে অল্প দামে। তাদের থেকে সেই পণ্যগুলো কিনে নিচ্ছে অন্য কোম্পানি। এরপর সেগুলো রপ্তানি করছে চীন ও জাপানের মত দেশে।
এমনই একটি কোম্পানি জে আর রিসাইক্লিন সলিউশনস লিমিটেড। কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ হোসাইন জুয়েলের সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন, 'একটা বর্জ্যকে সম্পদের রূপান্তর করে দেশে ডলার এনে দেই। সরকারের উচিত এখানে আরও ইনিশিয়েটিভ আনা। যদি রপ্তানি বন্ধ করে আমরা দেশেই একটি কোম্পানি গঠন করতে পারি তাহলে দেশের প্রায় পাঁচ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান হতে পারে।'
বিশেষজ্ঞদের মতে, রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এই ইলেকট্রনিক বর্জ্য বাজার নিয়ন্ত্রিত হলে রপ্তানি নির্ভরতা যেমন কমবে তেমনি বাড়বে কর্মসংস্থান। এছাড়াও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে দেশের অর্থনীতিতে।
শিলা ইসলাম