ছবি: সংগৃহীত
ডিসেম্বরে সয়াবিন তেলের দাম লিটার প্রতি ৮ টাকা বাড়িয়েও উৎপাদনকারীরা খুশি নন। আবারো দাম বাড়ানোর প্রস্তাবনা দিয়েছেন তারা।
কিন্তু বিষয়টি নিয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়নি। এমন প্রস্তাবনার পরে বাজারে সয়াবিন তেলের ঘাটতি দেখানো শুরু হয়ে গেছে।
পণ্যের দামের কথা বললে সেখানে যেন হার মানায় বাংলাদেশের বাজার। এখানে একবার কোন পণ্যের দাম বাড়তে শুরু করলে তা যেন কমেই না। গেল নভেম্বর ডিসেম্বরে দফায় দফায় তেলের দাম বাড়লেও আবারো ভোজ্য তেলের দাম বাড়ানোর কৌশল করছে উৎপাদনকারীরা।
কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান আবার দিচ্ছে অফার, কম দামে তেল পেতে হলে তার সাথে বাধ্যতামূলকভাবে কিনতে হবে অন্য কোন পণ্য যেমন পোলাওর চাল।
গেল বছর নভেম্বরে এক দফায় ভোজ্য তেলের দাম বাড়লেও ডিসেম্বরে আবারো বাড়ানো হয়েছে। কিছুটা স্থিতিশীলতা আসলে, চলতি বছর আবারো ভোজ্য তেলের দাম বাড়ানোর জন্য উৎপাদনকারীরা প্রস্তাবনা দিয়েছে ট্যারিফকে।
এ নিয়ে রাজধানীর একটি বাজারে একজন দোকানদারের সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন, 'সয়াবিন তেলের বিকল্প হিসেবে অনেকেই সরিষার তেল কিনছে। আবার যাদের আর্থিক অবস্থা ভালো তারা প্যাকেজ নিচ্ছে। প্যাকেজ তো সবার জন্য না হওয়া সম্ভব হয় না। অনেকে আবার খোলা তেল নিচ্ছে।'
একজন ভোক্তার সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন, ''এই বছর তো রোজা আসার আগেই দাম বেড়ে গেল আমরা খেয়ে বাঁচব কিভাবে।'
শিলা ইসলাম