সংগৃহীত ছবি
এনবিআরের ‘অনলাইনে দাখিলপত্র, সহগ ঘোষণা ইত্যাদি দাখিলকরণ বিষয়ে স্পষ্টীকরণ” শীর্ষক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড অবহিত হয়েছে যে, অনলাইনে দাখিলপত্র, সহগ (প্রতি একক পণ্য উৎপাদনে বিভিন্ন উপকরণ বা কাঁচামাল ব্যবহারের পরিমাণ, অনুপাত বা হার) ঘোষণা ইত্যাদি দাখিল করার পর কোনো কোনো ক্ষেত্রে ভ্যাট অফিসার যদি হার্ডকপি চায় তা আইনসংগত নয়। তাই অনলাইনে ভ্যাটের দাখিলপত্র, সহগ ঘোষণা ইত্যাদি দাখিল করার পর হার্ডকপি ভ্যাট অফিসে দাখিল করতে হবে না।
এছাড়া দাখিলপত্রসহ সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র ঘোষণা, ট্রেজারি চালান ইত্যাদি ভ্যাট অফিসারের সত্যায়িত করে সংরক্ষণ করার বিধান নেই। স্থানীয় মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট অফিস কার্যালয়ে কাগুজে দাখিলপত্র দাখিল করতে চাইলে সার্কেল অফিসের গ্রহণ-প্রেরণ শাখা থেকে গ্রহণ করে নিতে হবে। অধিকন্তু, দাখিলপত্র ডাকযোগেও পাঠানো যায়।
তবে কাগুজে দাখিলপত্র দাখিল করার পরিবর্তে সবাইকে অনলাইনে দাখিলপত্র দাখিল করার জন্য অনুরোধ করেছে এনবিআর কর্তৃপক্ষ।
ভ্যাট নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানকে প্রতি মাসের ১৫ তারিখের মধ্যে রিটার্ন দিতে হয়। অন্যথায় জরিমানা ও সুদ আরোপ করা হবে। নতুন ভ্যাট আইন অনুযায়ী—ভ্যাট নিবন্ধন নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রতি মাসের বেচাকেনার ওপর ভিত্তি করে ভ্যাট রিটার্ন জমা দিতে হয়।