পাঠাও এর ই-কমার্স ডেলিভারি সার্ভিস।
পাঠাও কুরিয়ার দেশজুড়ে ই-কমার্স ডেলিভারি সার্ভিসকে আরো উন্নত করে তুলেছে। মার্চেন্ট এবং গ্রাহকদের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণ করতে, পাঠাও কুরিয়ার দেশের ৬৪টি জেলায় দ্রুত, নিরাপদ এবং সাশ্রয়ী মূল্যে ডেলিভারি দিয়ে আসছে।
পাঠাও কুরিয়ার-এর দক্ষ ডেলিভারি সার্ভিস প্রায় দুই লাখ মার্চেন্টদের পণ্য গ্রাহকদের কাছে দ্রুত এবং নিরাপদে পৌঁছে দেওয়ার নিশ্চয়তা দিচ্ছে। একই শহরে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ডেলিভারি দেওয়া সহ পাঠাও কুরিয়ারের অর্গানাইজড ও অ্যাডভান্সড টেকনোলজি যেমন মার্চেন্ট প্যানেল, রিয়েল টাইম ট্র্যাকিং সুবিধা মার্চেন্ট ও গ্রাহকদের কাছে খুবই জনপ্রিয়।
নিরাপদে পণ্য কালেক্ট করা থেকে শুরু করে পারফেক্ট কনডিশনে গ্রাহকদের কাছে দ্রুত পৌঁছে দেওয়ার নিশ্চয়তা দেয় পাঠাও কুরিয়ার। পাঠাও কুরিয়ার কম খরচে ও নিরাপদে দ্রুততম সার্ভিস নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশের ই-কমার্স জগতে নির্ভরযোগ্য ডেলিভারি পার্টনার হিসেবে সবার কাছে জায়গা করে নিয়েছে।
উন্নত লজিস্টিকস এবং ডেলিভারি সলিউশনের মাধ্যমে পাঠাও কুরিয়ার গ্রাহকদের কাছে নিরাপদে ও দ্রুত পণ্য পৌঁছে দেয়। ফলে মার্চেন্টদের সেলস ও গ্রাহক সন্তুষ্টি বৃদ্ধি পায়। পাঠাও কাস্টমার সার্ভিস যেকোনো জিজ্ঞাসা বা কনসার্ন-এর উত্তর বা সমাধান সঙ্গে সঙ্গেই দেওয়ার চেষ্টা করে থাকে। যার কারণে গ্রাহক ও মার্চেন্টদের সবচেয়ে বিশ্বস্ত পার্টনার হিসেবে এগিয়ে আছে পাঠাও কুরিয়ার।
বিভিন্ন গ্রাহকের চাহিদা মেটাতে পাঠাও কুরিয়ার ক্যাশ অন ডেলিভারি এবং ডিজিটাল পেমেন্ট সুবিধা দিয়ে থাকে, যা গ্রাহকদের স্মুথ এবং কনভিনিয়েন্ট শপিং এক্সপেরিয়েন্স দেয়।
২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত পাঠাও অনেক মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করে দেওয়ার পাশাপাশি সবার দৈনন্দিন জীবনের একটি অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাইড শেয়ারিং, ফুড ডেলিভারি এবং ই-কমার্স লজিস্টিকসে পাঠাও শীর্ষস্থানে রয়েছে। ১০ মিলিয়নেরও বেশি ব্যবহারকারী, তিন লাখ ড্রাইভার ও ডেলিভারি এজেন্ট, দুই লাখ মার্চেন্ট এবং ১০ হাজারের বেশি রেস্টুরেন্ট নিয়ে পাঠাও কাজ করছে। প্ল্যাটফর্মটি বাংলাদেশে ৫ লাখেরও বেশি কাজের সুযোগ তৈরি করেছে, যা দেশের ডিজিটাল অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে।
এম হাসান