ছবি: সংগৃহিত
বিয়ের কিছুদিন পরেই ব্যবসায়ী স্বামী ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে মামলা ঠুকে দেন। পরে আপস-মীমাংসায় পেয়ে যান পুলিশি তদন্তে জানা গেছে, সীমা নামের এই নারী বৈবাহিক ওয়েবসাইটগুলোতে এমন পুরুষদের টার্গেট করতেন, যারা স্ত্রীকে হারিয়েছেন বা বিবাহবিচ্ছেদে আছেন।
বিয়ের পর কিছুদিন কাটিয়ে তিনি তার স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির বিরুদ্ধে মামলা করতেন এবং পরে আপস-মীমাংসার মাধ্যমে বড় অঙ্কের অর্থ আদায় করতেন।
আগ্রার এক ব্যবসায়ী থেকে আত্মসাৎ করেন ৭৫ লাখ রুপি। এরপরে গুরুগ্রামের এক সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার তার থেকে হাতিয়ে নেন ১০ লাখ রুপি। জয়পুরের এক ব্যবসায়ী থেকে নিয়ে যান ৩৬ লাখ রুপি মূল্যের স্বর্ণ ও নগদ অর্থ।
শেষমেশ জয়পুরের ওই ব্যবসায়ীর মামলার ভিত্তিতে পুলিশ সীমাকে গ্রেপ্তার করে। তদন্তে জানা গেছে, তিনি এভাবে মোট সোয়া কোটি রুপির বেশি অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।
এই ঘটনা সমাজে প্রতারণামূলক বিয়ের চক্র সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর একটি উদাহরণ এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সফল তদন্তের প্রমাণ।
জাফরান