
ছবি: জনকণ্ঠ
কুমিল্লার হোমনায় খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ১৫ টাকা কেজি দরে কার্ডধারীদের প্রতিজনের ৩০ কেজি করে চাল দেওয়ার নিয়ম থাকলেও, পরিমাপে কম দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। উপকারভোগীদের এমন অভিযোগ 'দৈনিক জনকণ্ঠ'সহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে, উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা, হোমনা দুই সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেন।
১০ এপ্রিল ২০২৫ তারিখে, খাদ্য পরিদর্শক আঃ রহিম মিজিকে প্রধান এবং খাদ্য পরিদর্শক আবদুল রহমানকে সদস্য করে কমিটি গঠন করা হয়। খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা মোহাম্মদ ওয়াসিমের স্বাক্ষরে জারিকৃত আদেশে কমিটিকে দুই কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক হোমনা উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক আঃ রহিম মিজি বলেন, “এই দুই দিন অফিস বন্ধ ছিল।
রবিবার (১৩ এপ্রিল) কার্যদিবসের প্রথম দিন। আমরা তদন্ত করছি, ভুক্তভোগীদের সঙ্গে কথা বলছি। তদন্ত চলমান—তাই এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না।”
উল্লেখ্য, ১০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার, জয়পুর ইউনিয়নের ডিলার মোশাররফ হোসেন উপকারভোগীদের মাঝে ১৫ টাকা কেজি দরে প্রতি কার্ডে ৩০ কেজি চাল দেওয়ার কথা থাকলেও, তা না দিয়ে কম দেওয়ার অভিযোগ উঠে।
অভিযোগকারী তিনজন উপকারভোগী হলেন, জয়পুর গ্রামের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাচ্চু মিয়ার ছেলে শাহিন, ৯ নম্বর ওয়ার্ডের শাহ আলমের মেয়ে শাহিনা আক্তার, ৯ নম্বর ওয়ার্ডের আব্দুল মালেকের ছেলে শাহিন মিয়া।
শহীদ