
উড়াল সেতুর উপর দিয়ে যানবাহন চলাচল
এবারের ঈদে উত্তরের ঘরমুখো যাত্রীদের কোনো বিড়ম্বনা নেই, যানযটেরও শঙ্কা নেই। মঙ্গলবার থেকে সিরাজগঞ্জের হাটিকুমরুল গোলচত্বরের ইন্টারচেঞ্জ সড়কের দ্বার খুলে দেওয়া হয়েছে। এর আগে যমুনা সেতুর পশ্চিমপারের ৬টি উড়াল সেতু খুলে দেওয়া হয়েছে।
এ নিয়ে এই মহাসড়কে মোট ৯টি উড়াল সেতু খুলে দেওয়া হলো। এর ফলে ঈদে ঘরমুখো উত্তরের যাত্রীরা পরম আনন্দে, নিরাপদে এবং স্বস্তিতে বাড়ি ফিরতে পারবেন। কোনো বিড়ম্বনা নেই, যানযটের শঙ্কাও নেই।
এদিকে যমুনা সেতুর পশ্চিম পার থেকে উত্তরের ১৬ জেলার শেষ সীমানা পর্যন্ত পুলিশ ও র্যাবের টহল জোরদার করা হয়েছে। পোশাকি পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকেও পুলিশের টহল থাকবে।
সাউথ এশিয়ান সাব রিজিওনাল কো-অপারেশন (সাসেক-২) প্রকল্পের ব্যবস্থাপক মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, আমরা আশা করছি, এবারের ঈদযাত্রা সম্পূর্ণ শঙ্কামুক্ত ও স্বস্তিদায়ক হবে। যমুনা সেতুর পশ্চিম পাশ থেকে চান্দাইকোনা পর্যন্ত চার লেন রয়েছে।
সাসেক-২ এর প্রকল্প পরিচালক ড. ওয়ালিউর রহমান বলেন, এবারের ঈদযাত্রায় সিরাজগঞ্জের মহাসড়কে কোনো ভোগান্তির শঙ্কা নেই। দুর্ভোগ এড়াতে যমুনা সেতু পশ্চিম উত্তরের ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কে নির্মিত ১১টি উড়াল সেতুর মধ্যে ৯টি ও হাটিকুমরুল ইন্টারচেঞ্জের সার্ভিস সড়ক খুলে দেওয়া হয়েছে।