
ছবি:সংগৃহীত
আজকের আপিলের রায় হাইকোর্ট ডিভিশনে সাজা বহালের বিপক্ষে ছিল। পূর্ববর্তী কোর্টে স্পেশাল জাজ সাহেব মানি লন্ডারিং মামলায় গিয়াসউদ্দিন আল মামুনকে ৪০ কোটি টাকা জরিমানা ও তারেক রহমানকে খালাস দিয়েছিলেন।
পরে, দুদক এবং আপিল বিভাগ খালাসের বিরুদ্ধে এবং গিয়াসউদ্দিন আল মামুন এর সাজা বৃদ্ধির বিরুদ্ধে আপিল করে, যার শুনানি একসাথে শুরু হয়। আজকের রায়ের ফলস্বরূপ, উভয়কে মানি লন্ডারিং আইনে ৭ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে এবং ৪০ কোটি টাকার জরিমানা ২ ভাগে ভাগ করে ২০ কোটি টাকা করে নির্ধারণ করা হয়েছে।
গিয়াসউদ্দিন আল মামুন সম্মানিত এপ্লাইড ডিভিশনে এই রায়ের বিরুদ্ধে আবার আপিল করেছিলেন। আজকের আপিলের রায়ের সারাংশ হলো, বৈধ আইন সঠিকভাবে অনুসরণ করা হয়নি, এবং এটি ছিল প্রধান কারণ। এছাড়া, মামলার বিচারে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিংয়ের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
তার বিরুদ্ধে যে কয়েক লক্ষ টাকা একটি একাউন্টে খরচের অভিযোগ ছিল, তা মূলত তার চিকিৎসা খরচ এবং ভ্রমণ খরচ ছিল, যা পাচারের সাথে সম্পর্কিত নয়। এ মামলায় বিচারক সাংবিধানিক আইন অনুসরণ করেননি বলে রায় প্রদান করা হয়েছে।
আঁখি