
ছবি: সংগৃহীত
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা শ্রী রোহন মেহতা একটি উন্মোচনামূলক ভিডিওতে দাবি করেছেন যে, ২০১৫ সালে ভারতের হাইকমিশনের তিনজন কর্মী এক কিশোরীকে ধর্ষণ ও হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তার বক্তব্য অনুযায়ী, মেয়েটির মরদেহ ভারতের হাইকমিশনের সরকারি গাড়িতে ফেলে রাখা হয়েছিল। তিনি আরও উল্লেখ করেন, এই মামলা বর্তমানে বাংলাদেশের আদালতে বিচারাধীন। তবে যথাযথভাবে তদন্ত করা হলে আরও অনেক তথ্য প্রকাশ্যে আসতে পারে, কিন্তু এখন পর্যন্ত কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
ইনভেস্টিগেটিভ সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের এই প্রসঙ্গে তার সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে জানান, তিনি রোহন মেহতার পরিচয় যাচাই করেছেন। তার অনুসন্ধান অনুযায়ী, রোহন মেহতা ভারতীয় দূতাবাসে সাও পাওলো, ব্রাজিলের ASO (GA) এবং হিসাবরক্ষক হিসেবে কাজ করেছেন। পাশাপাশি, তিনি মস্কোতে ভারতীয় দূতাবাসেও কর্মরত ছিলেন।
এই অভিযোগ কতটা সত্য, তা নিয়ে এখনও নিশ্চিত কোনো প্রতিবেদন আসেনি। তবে বিষয়টি নিয়ে তদন্ত হলে আরও বিস্তারিত তথ্য সামনে আসতে পারে।
আসিফ