ছবিঃ সংগৃহীত
অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, বিগত ফ্যাসিবাদ সরকারের সময়ে কিছু অবৈধ নিয়োগ ও পদোন্নতি দেওয়া হয়েছিল, যা বিভিন্ন গণমাধ্যমেও প্রকাশিত হয়েছে। শিক্ষার্থীদের দাবি, মার্কেটিং বিভাগের প্রভাষক আবু ওবায়দা রাহিদের নিয়োগেও নিয়মবহির্ভূত প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হয়েছে।
অভিযোগপত্রে আরও বলা হয়, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত শর্ত পূরণ না করেও রাহিদের আবেদন গ্রহণ করা হয়। এছাড়া তার অভিজ্ঞতা সনদ ভুয়া বলে দাবি করেন অভিযোগকারীরা। বিভাগীয় প্ল্যানিংয়ে এ প্রার্থীকে বাতিল করা হলেও তৎকালীন উপাচার্য আব্দুল মঈনের হস্তক্ষেপে তাকে এডমিট কার্ড ইস্যু করা হয় এবং নিয়োগ বোর্ডে ডিন ও বিভাগীয় প্রধানের নোট অব ডিসেন্ট থাকা সত্ত্বেও নিয়োগ দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত শিক্ষক আবু ওবায়দা রাহিদ বলেন, "আমি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাই না।"
তৎকালীন মার্কেটিং বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আমজাদ হোসেন সরকার বলেন, "নিয়োগের শর্ত পূরণ না করায় বিভাগীয় প্ল্যানিংয়ে এ প্রার্থীর আবেদন বাতিল করা হয়েছিল। নিয়োগ বোর্ডেও আমি ও ডিন নোট অব ডিসেন্ট জানিয়েছিলাম, কিন্তু তারপরও নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।"
বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী বলেন, "আমি এ বিষয়ে এখনো কিছু জানি না। বিষয়টি খোঁজ নিয়ে প্রশাসনের অন্যদের সাথে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।"
আসিফ