মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ২০১ তম জন্মবার্ষিকী ও মধু মেলার ষষ্ট দিন বুধবার আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে চিন্তাবিদ ও লেখক অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খান ।তিনি বলেন, আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রথম প্রবর্তক মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
বাঙালি রেনেসাঁর শ্রেষ্ঠ কবি মধুসূদন দত্ত। তারই ফলে বাঙালি সংস্কৃতিতে স্বদেশ প্রেম ও জাতীয়তাবোধের বিকাশ ঘটেছে। বিশ্ব সাহিত্যে বাংলা ভাষার যোগাযোগ ঘটিয়েছেন তিনি। তাঁর সাহিত্যে কি কবিতায় কি নাটকে সর্বক্ষেত্রে বাঙালী জাতীয়তাবোধকে জাগ্রত করেছেন।
যশোরের স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে মধুমঞ্চে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, খুলনা বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার হুসাইন শওকত, যশোর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক দেলোয়ার হোসেন খোকন, দৈনিক নয়া দিগন্ত পত্রিকার সাহিত্য সম্পাদক কবি জাকির আবু জাফর, যশোর সরকারি মহিলা কলেজের মোফাজ্জেল হোসেন, মনিরামপুর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার ইমদাদুল হক, যশোর সংবাদপত্র পরিষদের সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা একরাম-উদ-দ্দৌলা, যশোর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এস এম তৌহিদুর রহমান, মদুসূদন একাডেমির পরিচালক খন্দকার খসরু পারভেজ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যশোরের সদস্য ফাইয়াজ আহমেদ প্রমুখ।
আলোচনা শেষে মধুমঞ্চে শিল্পি ইথুন বাবু ও মৌসুমী গান পরিবেশন করে দর্শকদের মনোরঞ্জন করেন। অনুষ্ঠান উপস্থাপনায় ছিলেন, জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা সাধন কুমার দাস ও যশোরের অক্ষর শিশু শিক্ষালয়ের সহকারি শিক্ষক আফরোজা নাসরীন নীলিমা।উল্লেখ্য, আলোচনা সভার পূর্বে ও পরে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়
আফরোজা