প্রধান উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দেশের ভৌগলিক অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্ব অক্ষুন্ন রাখার পাশাপাশি সীমান্ত সুরক্ষা, চোরাচালান রোধ, মাদক ও নারী-শিশু পাচার রোধে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ‘সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী’ হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে।
স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে দেশের ভৌগলিক অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা, সীমান্ত সুরক্ষা, চোরাচালান, মাদক ও নারী-শিশু পাচার প্রতিরোধে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) ‘বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) দিবস’ উপলক্ষ্যে দেয়া এক বাণীতে তিনি এসব কথা বলেন। আগামীকাল ২০ ডিসেম্বর বিজিবি দিবস পালন করা হবে।
প্রধান উপদেষ্টা বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) দিবস-২০২৪ উদ্যাপন উপলক্ষ্যে এ বাহিনীর সকল সদস্যকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।
‘বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) দিবস’ উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিজিবির অবদানের প্রশংসা করেন।
তিনি বলেন, বিজিবি একটি ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান। মহান মুক্তিযুদ্ধে এ বাহিনীর অবদান অনস্বীকার্য। মুক্তিযুদ্ধে ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ ও ল্যান্স নায়েক মুন্সী আব্দুর রউফসহ ১১৯ জন বিজিবি সদস্য খেতাবপ্রাপ্ত হয়েছেন। এছাড়া, এ বাহিনীর ৮১৭ জন সদস্য শহীদ হয়ে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে গৌরবান্বিত করেছেন।
ড. ইউনূস আরও বলেন, সম্প্রতি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ এবং দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিজিবির ভূমিকা সর্বমহলে প্রশংসিত হয়েছে।
তিনি বিজিবি সদস্যদের দেশপ্রেম, নিষ্ঠা ও পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান এবং বাহিনীর সব সদস্যকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।
জাফরান