নাসা স্পসে অ্যাপস চ্যালঞ্জেে ২০২৪ প্রতিযোগিতায় বিশ্বের ১৬৩ টি দেশের ১৫,৪৪৪টি দলরে মধ্যে সরো ৪০ গ্লোবাল ফাইনালস্টিরে তালিকায় স্থান করে নিয়েছে বাংলাদশেরে ‘টমি ইকোরর্ঞ্জোস’। এ বছর ১১তম বারের মতো এই প্রতিযোগিতার বাংলাদেশ পর্বের আয়োজন করে বাংলাদেশে অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমশেন সার্ভিসেস (বেসিস)।
এছাড়াও বাংলাদেশের আরো দুইটি দল –‘টমি আরবান অটোপিয়ানস’ এবং ‘টমি জিওইউজার্ডস’ 'গ্লোবাল অনারেবল মেনশন' ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত র্শীষ ১৯ টি দলরে মধ্যে বিশেষ স্বীকৃতি অর্জন করেছে।
এই বছর, ১৬৩টি দশে থকেে ৩০ টি ক্যাটাগরিতে বিভিন্ন বয়স, পটভূমি আগ্রহ এবং দক্ষতার ভিত্তিতে অংশগ্রহণ করেন। যা এখন র্পযন্ত নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জের মবচেয়ে বড় আয়োজন। নাসার মহাকাশ গবেষকরা তাদরে প্রজেক্ট বিচার বিশ্লেষণ এবং যাচাই বাছাই করে জানুয়ারি ২০২৫- এ চূড়ান্ত বিজয়ী নির্ধারণ করবেন। বিগত চারবার বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়। এবার সর্বমোট বাংলাদেশ থেকে পঞ্চম বারের মতো বিশ্ব জয়ের মিশনে আছে।
এবষিয়ে বেসিস-এর সভাপতি এম রাশদিুল হাসান বলনে, "নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জে আমাদের দলগুলোর সাফল্য বাংলাদেশীদের মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে যে সম্ভাবনা এবং উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নতি করেছে তা প্রমাণ করে। এটি আরও প্রমাণ করে যে আমাদের তরুণ প্রজন্ম সঠিক দিকনির্দেশনা, নিরলস পরিশ্রম এবং অদম্য উদ্ভাবনের মাধ্যমে যে কোনো আন্তর্জাতিক মঞ্চে নিজেদের প্রমাণ করতে সক্ষম। আমি দলগুলোকে সাধুবাদ জানাই এবং এর সাথে যুক্ত নাসা স্পেসে অ্যাপস চ্যালেঞ্জের সকল উপদেষ্টা, মেন্টর, বিচারক এবং লোকাল লিডকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। আমি আশা করি এবার আমরা পঞ্চমবারের মতো বাংলাদেশের পতাকা বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরতে পারবো।"
প্রসঙ্গত, যুক্তরাষ্ট্ররে ন্যাশনাল অ্যারোনটক্সি অ্যান্ড স্পসে অ্যাডমনিস্ট্র্রিশেন-নাসা আর্ন্তজাতিকভাবে বিশ্বের ১৬৩টি দেশের প্রযুক্তিবিদ, বিজ্ঞানী, ডিজাইনার, আর্টিস্ট, শিক্ষাবিদ, উদ্যোক্তাদের মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রের মেধাবী তরুণদের একত্রিত করে পৃথিবীর বিভিন্ন বৈশ্বিক সমস্যা সমাধানে উদ্ভাবনী সমাধান খুঁজে বরে করার লক্ষ্যে এ র্কাযক্রম বাস্তবায়ন করেছে।
এরই অংশ হিসাবে এ বছরে অক্টোবরে বেসিসের উদ্যোগে বাংলাদেশের ৯টি শহরে (ঢাকা, চট্রগ্রাম সিলেট, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, রংপুর, ময়মনসিংহ এবং কুমিল্লা) বাংলাদেশ পর্বের আয়োজন করেছিল।