ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রাহায়ণ ১৪৩১

ইসলামপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

নিজস্ব সংবাদদাতা, ইসলামপুর (জামালপুর)

প্রকাশিত: ১৮:১৭, ৯ নভেম্বর ২০২৪

ইসলামপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

-

সাবেক এমপি ও বিএনপির কার্য নির্বাহী কমটির সদস্য সুলতান মাহমুদ বাবু বলেন- জনগণ নিজেরা নিজেদের ভোটের অধিকার প্রয়োাগের মাধ্যমে রাজনৈতিক দলের আড়ালে থাকা মাফিয়া চক্রকে প্রত্যাখ্যান করবে। দেশের অন্তর্র্বতীকালীন সরকারকে ব্যর্থ করে দিতে ষরযন্ত্রকারীরা বসে আছেন। তাদের ষড়যন্ত্র রুখে দিতে বাংলাদেশের সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। ৯ নভেম্বর শনিবার জামালপুরের ইসলামপুরে উপজেলা ও পৌর বিএনপি'র আয়োজনে ইসলামপুর উচ্চ বিদ্যালয় জনতা মাঠে ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে ২৬শে মার্চ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে তার দৃশ্যপট ঘটে। সে সময় দেশে সরকার ছিল না। জিয়াউর রহমান যখন বন্ধী ছিলেন, তখন সিপাহি জনতা একত্রিত হয়ে জিয়াউর রহমানকে বন্ধী দশা থেকে বের করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা অধিষ্ঠিত করে। এটা পৃথিবীর ইতিহাসে আর কোথাও নেই। তাকে কোনো ব্যক্তি মুক্তি দেয়নি, জনগণ তাকে মুক্ত করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় বসিয়েছিল।
তিনি আরও বলেন,  জনগণের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার দীর্ঘ আন্দোলনের যাত্রা পথের এটি শুরু মাত্র। জনগণ পছন্দ করেন না এমন কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখুন। জনগণের বিশ্বাস ভালোবাসা অর্জন করুন। তিনি সকলকে সংগঠন সু সংগঠিত করে আগামীর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান জানান।
পৌর বিএনপি’র সভাপতি রেজাউল করিম ঢালীর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরল ইসলাম নবাব, উপজেলা বিএনপির সহ সভাপতি মিজানুর রহমান খান শাহীন,  একেএম শহিদুর রহমান, ডা. শাহীনুর রহমান শাহিন পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন,উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক হাফিজুর রহমান, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক নাজিম হোসেন নোমান, যুব বিষয়ক সম্পাদক ছামিউল হক লাভলু,উপজেলা যুবদলের আহবায়ক শেখ হেলাল,যুগ্ম আহবায়ক মাহফুদুজ্জামান লুলু, উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব শাকিল আহমেদ পাপন, পৌর ছাত্রদলেন সাবেক যুগ্ম আহবায়ক হাসান মাহমুদ,হাসমত প্রমূখ বক্তব্য রাখেন। এ সময় বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকমী অংশ নেন। পরে এক বর্ন্যাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়ে শহর প্রদক্ষিন করে থানা মোড় বটতলা চত্তরে শেষ হয়।

×