অবশেষে সোনাকাটা ইউনিয়নবাসী তাদের ইউনিয়নের নামের সার্থকতা খুঁজে পেয়েছেন।
বাড়ির পাশের ভাতিজীকে ধর্ষণ করতে গিয়ে বেকায়দায় পরেছে লম্পট চাচা। ধারালো দা দিয়ে চাচার গোপনাঙ্গ কেটে দিয়েছে ভাতিজী।বিষয়টি নিয়ে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।গুরুত্বর আহত কবির হোসেনকে (৩৫) বৃহস্পতিবার রাতে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আহত কবির হোসেন বরগুনা জেলার তালতলী উপজেলার ৭নং সোনাকাটা ইউনিয়নে ৪ নং ওয়ার্ডের সাকিনা এলাকার বাসিন্দা।দুই সন্তানের জনক কবির হোসেন পেশায় একজন জেলে।শুক্রবার সকালে শেবাচিম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন কবির হোসেনের এক স্বজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, একই এলাকার প্রতিবেশী ভাতিজিকে (১৮) দীর্ঘদিন থেকে উত্যক্ত করে আসছিলো কবির।
গত বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে সাতটার দিকে প্রতিবেশী ভাতিজির বাড়িতে গেলে তাকে একা পেয়ে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়।
এ সময় ভাতিজি লম্পট কবিরের হাত থেকে বাঁচতে কৌশলে ধারালো দা দিয়ে কবিরের গোপনঅঙ্গ কেটে দেয়। স্থানীয়রা গুরুত্বর অবস্থায় কবিরকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা হাসপাতালে ও পরে ওইদিন রাতেই উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে এনে ভর্তি করেন।
তালতলী থানার ওসি মোঃ কামাল খান তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘটনায় এখনও কেউ থানায় অভিযোগ দায়ের করেননি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
জাফরান