নোয়াখালী পাসপোর্ট অফিস
নোয়াখালী পাসপোর্ট অফিসের পুলিশি তদন্তে গতি ফিরে এসেছে। একসময় পুলিশি তদন্ত নিয়ে দীর্ঘদিন টালবাহানা করে হয়রানি করা হতো সাধারন মানুষকে।এখন আর কোন হয়রানির শিকার হতে হচ্ছেনা বলে জানান অনেকেই। নোয়াখালী পাসপোর্ট অফিসের পুলিশি তদন্তে প্রাণ ফিরে এনেছেন জেলা গোয়েন্দা কর্মকর্তা জিয়া মোহাম্মদ মোস্তাফিজ।
২০২২ সালে নোয়াখালী জেলায় যোগদান করার পর থেকেই জেলার মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নেন এই পুলিশ কর্মকর্তা। প্রতিনিয়ত মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন বীর চট্টলার এক সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান জিয়া মোহাম্মদ মোস্তাফিজ।
তিনি সমাজে ছিন্নমূল, হতদরিদ্র, শারীরিক প্রতিবন্ধী, অসহায় মানুষ খুঁজে খুঁজে কাউকে হুইল চেয়ার, কাউকে নগদ অর্থ, শীতবস্ত্র, ত্রাণ সামগ্রীসহ বিভিন্নভাবে সমাজের অস্বচ্ছল অসহায় মানুষদের সহযোগীতা করেন। মানবিক কাজের জন্য ইতিমধ্যেই নোয়াখালীবাসীর সবচেয়ে কাছের মানুষ হয়ে উঠেছেন।
সর্বশেষ নোয়াখালী যখন বন্যার পানিতে নিমজ্জিত,,তখনও নিজেকে স্থির রাখতে পারেননি জিয়া মোহাম্মদ মোস্তাফিজ। বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের মাধ্যমে নিজ অর্থায়নে ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছেন নোয়াখালীর আনাচে-কানাচে বন্যাদুর্গত মানুষের মাঝে। কিন্তু তারপরও নিজেকে রেখেছেন প্রচারণা থেকে অনেক দুরে।
শহিদ