বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটে বিভিন্ন ফল পর্যবেক্ষণ করছেন কর্মকর্তারা
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) ৬৭৩টি উচ্চ ফলনশীল (হাইব্রিডসহ), রোগ-প্রতিরোধক্ষম ও বিভিন্ন প্রতিকূল পরিবেশে চাষোপযোগী জাত এবং ৬৭১টি অন্যান্য উৎপাদন প্রযুক্তিসহ এ যাবৎ মোট ১,৩৪৪টি প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে। শনিবার প্রতিষ্ঠানের ‘অভ্যন্তরীণ গবেষণা পর্যালোচনা ও কর্মসূচি প্রণয়ন কর্মশালা-২০২৪’ এসব তথ্য জানানো হয়েছে। এসব প্রযুক্তি উদ্ভাবনের ফলে দেশে তেলবীজ, ডালশস্য, আলু, সবজি, মসলা এবং ফলের উৎপাদন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।
উদ্ভাবিত এসব প্রযুক্তির উপযোগিতা যাচাই-বাছাই ও দেশের বর্তমান চাহিদা অনুযায়ী প্রযুক্তি উদ্ভাবনের কর্মসূচি গ্রহণ করাই এ কর্মশালার মূল উদ্দেশ্য।
বারির মহাপরিচালক ড. মো. আব্দুল্লাহ ইউছুফ আখন্দের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কৃষি সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান। ইনস্টিটিউটের কাজী বদরুদ্দোজা মিলনায়তনে আয়োজিত কর্মশালায় বারির গবেষণা কার্যক্রম ও সাফল্যের ওপর মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনা করেন বারির মহাপরিচালক ড. আব্দুল্লাহ ইউছুফ আখন্দ।
মূল প্রবন্ধের ওপর আলোচনা করেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (গবেষণা অনুবিভাগ) আফসারী খানম, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. নাজমুন নাহার করিম এবং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. তাজুল ইসলাম পাটোয়ারী।
আরও উপস্থিত ছিলেন বারির পরিচালক (গবেষণা) ড. মুন্সী রাশীদ আহমদ, পরিচালক (সেবা ও সরবরাহ) ড. আশরাফ উদ্দিন আহমেদ, পরিচালক (পরিকল্পনা ও মূল্যায়ন) ড. আবু হেনা ছরোয়ার জাহান, পরিচালক (প্রশিক্ষণ ও যোগাযোগ) ড. মুহাম্মদ আতাউর রহমান, পরিচালক (তৈলবীজ গবেষণা কেন্দ্র) ড. নজরুল ইসলাম, পরিচালক (উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র) ড. এফ এম আবদুর রউফ, পরিচালক (কন্দাল ফসল গবেষণা কেন্দ্র) ড. মতিয়ার রহমান, পরিচালক (ডাল গবেষণা কেন্দ্র) ড. ছালেহ উদ্দিন এবং পরিচালক (মহাপরিচালক মহোদয়ের দপ্তর) ড. এম এম কামরুজ্জামান। রবিবার থেকে কর্মশালার কারিগরি সেশন শুরু হবে।
