বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গত ৫ আগস্ট ধামরাই পিকেটিং আন্দোলনে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে আহত হয়ে ৮ আগস্ট সাভার এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন আফিকুল ইসলাম সাদ।
শহীদ আফিকুল ইসলাম সাদ সাটুরিয়া উপজেলার দড়গ্রাম ইউনিয়নের দড়গ্রাম এলাকার বাসিন্দা শফিকুল ইসলামের বড় ছেলে। সে সাভার ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সংগঠনের নেতাকর্মীরা নিহত সাদের অবদানের কথা স্মরণ করেন এবং তার কবর জিয়ারত করেন। কবর জিয়ারত শেষে তার আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া করেন।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির শূরা সদস্য ইজ্জত উল্লাহ শহীদ আফিকুল ইসলাম সাদের পরিবারের হাতে নগদ দুই লাখ টাকা তুলে দেন।
এ সময় তিনি বলেন, আমরা যা করতে পারেনি ছাত্ররা তা করে দেখিয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের কারফিউ উপেক্ষা করে ছাত্ররা তাদের জীবন দিয়ে হলেও এই দেশকে আবার স্বাধীন করেছে।
এ সময় বক্তব্য দেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির শূরা সদস্য মো. ইজ্জত উল্লাহ জামায়াতের ঢাকা উওরের টিম সদস্য মো. দেলোয়ার হোসেন, মানিকগঞ্জ জেলা জামায়াতের আমির মো. কামরুল ইসলাম।
এসআর