আ স ম ফিরোজ এবং অন্যান্য আসামিরা।
সাবেক চিফ হুইপ ও বাউফলের সাবেক এমপি আ স ম ফিরোজ, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মোসারেফ হোসেন খান, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আনিছুর রহমান, বাউফল পৌরসভার সাবেক মেয়র জিয়াউল হক জুয়েল, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল মোতালেব হাওলাদার,উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সাইদুর রহমান হাসান, সাধারণ সম্পাদক মাহমুদ রাহাদ জামসেদসহ উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগি সংগঠনের ৩৬ জন নামসহ ও ২০০-৩০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে বাউফল থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
শনিবার (২৪ আগস্ট) দুপুরে উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক খলিলুর রহমান বাদি হয়ে এ মামলা দায়ের করেন।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, ১০ জুন ২০২২ সালে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বাউফল সদর ইউনিয়নের গোসিংগা মিয়া বাড়ি সংলগ্ন সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী সভা চলাকালে উল্লেখিত নামীয় আসামিসহ অজ্ঞাত ২০০-৩০০ আসামী ধারালো অস্ত্রসস্ত্রে সজ্জিত নিয়ে হামলা করে ২০-২৫ নেতাকর্মীকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে জখম করে এবং সভাস্থলে ভাংচুর করে। নগদটাকাসহ মালামাল লুট করে।
উল্লেখ্য, এমামলার প্রধান আসামি সাবেক চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজকে গতকাল শুক্রবার ঢাকার মেট্রোপলিটন পুলিশ ভাটারা থানায় দায়েরকৃত একটি মামলায় বনানী থেকে গ্রেপ্তার করে। বর্তমানে তিনি কারাগারে রয়েছেন।
এ ব্যাপারে মামলার বাদি খলিলুর রহমান বলেন, ‘ঘটনার সময় আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকায় মামলা করতে সাহস পাননি। বর্তমানে অন্তর্বর্তিকালীন সরকার ক্ষমতায় থাকায় মামলা করেছেন।’
এম হাসান
