ঢাকা, বাংলাদেশ   রোববার ০৭ জুলাই ২০২৪, ২৩ আষাঢ় ১৪৩১

বছরে শিশুযত্ন কেন্দ্রে সাঁতার শিখবে ৭৫০০ শিশু

প্রতিটি গ্রামে হচ্ছে শিশুযত্ন কেন্দ্র 

 স্টাফ রিপোর্টার, বাগেরহাট

প্রকাশিত: ২১:৩৬, ৪ জুলাই ২০২৪; আপডেট: ২১:৩৬, ৪ জুলাই ২০২৪

প্রতিটি গ্রামে হচ্ছে শিশুযত্ন কেন্দ্র 

আলোচনা সভা

বাগেরহাটে সমাজ ভিত্তিক সমন্বিত শিশুযত্ন কেন্দ্রের মাধ্যমে ৭ হাজার ৫০০ শিশুকে সাঁতার সেখানো হবে। শিশুদের জন্য বিশেষ এই কেন্দ্র শিশুর প্রারম্ভিক বিকাশ, সুরক্ষা ও খেলাধুলার দক্ষতা বৃদ্ধিতে কাজ করবে। 

বৃহস্পতিবার দুপুরে বাগেরহাট জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে “সমাজ ভিত্তিক সমন্বিত শিশুযত্ন কেন্দ্রের মাধ্যমে শিশুর প্রারম্ভিক বিকাশ ও সুরক্ষা এবং সাঁতার সুবিধা প্রদান প্রকল্প”-এর অবহিতকরণ সভায় এসব তথ্য জানানো হয়।

বাগেরহাট শিশু একাডেমি ও বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা উত্তরনের আয়োজনে অনুষ্ঠিত অবহিতকরণ সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন, বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মোহাঃ খালিদ হোসেন। এসময়,স্থানীয় সরকার বিভাগ, বাগেরহাটের উপ-পরিচালক ডা.ফকরুল হাসান, জেলা শিশু কর্মকর্তা শেখ আসাদুর রহমান, বাগেরহাট জাতীয় মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান শরিফা খাতুন, উত্তরণের ফোকাল পার্সন মনিরুজ্জামানসহ বিভিন্ন শ্রেনিপেশার প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।

আয়োজকরা জানান, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এবং বাংলাদেশ শিশু একাডেমির বাস্তবায়নে “সমাজ ভিত্তিক সমন্বিত শিশুযত্ন কেন্দ্রের মাধ্যমে শিশুর প্রারম্ভিক বিকাশ ও সুরক্ষা এবং সাঁতার সুবিধা প্রদান প্রকল্প”টি বাগেরহাট জেলার ফকিরহাট,মোল্লাহাট, এবং শরণখোলা উপজেলায় প্রকল্পের কার্যক্রম বাস্তবায়িত হচ্ছে। ৩ বছরে এই প্রকল্পের মাধ্যমে সমাজ ভিত্তিক সমন্বিত শিশুযত্ন কেন্দ্র কার্যক্রম,জীবন রক্ষাকারী সাঁতার প্রশিক্ষণ কার্যক্রম ও অভিভাবকদের সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্যারেন্টিং শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। ৩টি উপজেলার প্রতিটি গ্রামে কমপক্ষে একটি করে ৫০০টি শিশুযত্নকেন্দ্রে প্রতিষ্টা করা হবে। 

এসব কেন্দ্রের মাধ্যমে এবছর ১২৫০০ জন শিশুর প্রারম্ভিক বিকাশ নিশ্চিত করা হবে। একই সাথে ৬-১০ বছরের ৭৫০০জন শিশু কে জীবন রক্ষাকারী সাঁতার সেখানো হবে। 

 

শহিদ

×