ঔষধ ব্যবসায়ীদের ধর্মঘট
পটুয়াখালী জেলা শহরের ২৫০ টি ঔষদের দোকানে ধর্মঘট ডেকেছে পটুয়াখালী ড্রাগিষ্ট ও ক্যামিষ্ট সমিতি।
বুধবার সন্ধ্যা থেকে হঠাৎ এ ধর্মঘটের ডাক দেয় ঔষধ ব্যবসায়ী সমিতি। ডিলিং লাইসেন্স না থাকার কারনে ভ্রাম্যমাণ আদালত কর্তৃক জড়িমানা ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিষ্ট্রেট কর্তৃক অসাদ আচরণের প্রতিবাদে এ ধর্মঘট ডাকা হয়। এতে শহরের প্রায় ২৫০ টি দোকান বন্ধ হয়ে যায়। বিপদে পরে ঔষধ ক্রেতারা। পটুয়াখালী সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৫ শতাধিক রোগীর অভিভাবকরা হয়ে পরে উৎকন্ঠিত।
পটুয়াখালী ড্রাগিষ্ট ও ক্যামিষ্ট সমিতি ইশতিয়াক আহমেদ রাহাত জানান, আজ বিকালে পটুয়াখালী সদর রোড এলাকায় ভ্রাম্যমান আদালতের একজন নারী ম্যাজিষ্ট্রেট (যার নাম জানি না) এসে পটুয়াখালী মেডিকেল নামক ফার্মেসিতে ডিলিং লাইসেন্স না থাকার অজুহাতে ১০ হাজার টাকা জড়িমানা করেন।
এর পর আমার মালিকানাধিন মেসার্স লাজ ফার্মা ঔষধের দোকানে ১৫ হাজার টাকা জড়িমানা করেন। এ সময় তিনি আরো বলেন, আমরা ব্যবসায়ি সমিতির পক্ষ থেকে ম্যাজিষ্ট্রেটকে বলি ডিলিং লাইসেন্স যে কি এটা আমরা জানি না। আমাদের ১৫ দিন সময় দিলে আমরা লাইসেন্স করে নেব। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে অসাদাচরণ করেন।
এ ব্যপারে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামাল হোসেনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, ধর্মঘটের বিষয়টি তিনি জানেন না। আর ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার বিষয়টি জানেন না।
এমএস