ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ০৭ নভেম্বর ২০২৪, ২২ কার্তিক ১৪৩১

waltonbd
waltonbd
অপরাধী যে দলেরই হোক তাকে আইনের আওতায় আনা হবে

অপরাধী যে দলেরই হোক তাকে আইনের আওতায় আনা হবে

দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আগের চেয়ে অনেক ভালো। তবে আরও উন্নতি কীভাবে করা যায় সে চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, যত প্রভাবশালী হোক না কেন অপরাধীকেই ছাড় দেওয়া হবে না। এক্ষেত্রে কোনো রাজনৈতিক পরিচয় বিবেচনা করা হবে না। অপরাধী সে যে দলেরই হোক তাকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে। বুধবার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যালোচনা সংক্রান্ত বিশেষ সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। উপদেষ্টা বলেন, সভায় মূলত ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কীভাবে আরও উন্নত করা যায়, সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আমাদের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আগের চেয়ে ভালো হয়েছে, তবে আরও উন্নতি ঘটানোর সুযোগ রয়েছে। সে লক্ষ্যেই আমরা কাজ করে যাচ্ছি। তিনি বলেন, মোহাম্মদপুরের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেভাবে সফল হয়েছে, সে মডেল রাজধানীর অন্যান্য এলাকায় প্র্রয়োগ করে ঢাকা শহরের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কাক্সিক্ষত উন্নয়ন ঘটানো হবে। জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, রাজধানীর ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণে অন্যতম সমস্যা হলো রাস্তার ওপর অবৈধ দোকানপাট বসা। এগুলো উচ্ছেদের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ঢাকার যানজট নিরসনে আরেকটি বড় সমস্যা হচ্ছে প্রধান সড়কগুলোতে প্যাডেল ও ব্যাটারিচালিত রিক্সা চলে আসা। তারা যেন চার্জিং পয়েন্টগুলোর মাধ্যমে ব্যাটারিচালিত রিক্সায় চার্জ দিতে না পারে সে বিষয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। উপদেষ্টা এ সময় চাঁদাবাজি বন্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেন। সভায় আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে নিয়োজিত বাহিনীসমূহের মধ্যে সমন্বয় বিধান, গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি, চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, অপহরণ ও চাঁদাবাজি রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ, দখলবাজি, বিশেষ করে মহাখালী, গাবতলী ও সায়েদাবাদ বাসস্ট্যান্ড/ট্রাকস্ট্যান্ডসমূহে এবং যাত্রাবাড়ী, কাওরান বাজার, কাপ্তান বাজারসহ ভাসমান বাজারসমূহে চাঁদাবাজি রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ, মাদকের স্পটসমূহ চিহ্নিত করে মাদকবিরোধী অভিযান এবং অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান জোরদারকরণ, মব জাস্টিস প্রতিরোধে ব্যবস্থা গ্রহণ, জেনেভা ক্যাম্প, বিভিন্ন বস্তিসহ অপরাধ প্রবণ এলাকা সিসিটিভি স্যার্ভিলেন্সের আওতায় আনয়ন, যে কোনো জনসভা আয়োজনের ক্ষেত্রে ডিএমপির অনুমতি গ্রহণ নিশ্চিত করা, শাহবাগের পরিবর্তে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভা আয়োজনের ব্যবস্থা করা, কিশোর গ্যাংয়ের উৎপাত রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ, ফুটপাত দখলরোধ, ফুটপাতে চাঁদাবাজি বন্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ, প্রতারণা, ডিজিটাল প্রতারণা, মুদ্রাপাচার, পুঁজিবাজারের অস্থিরতার বিষয়ে নজরদারি বৃদ্ধি করা, নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি রোধে চাঁদাবাজ, মধ্যস্বত্বভোগী, বাজার কারসাজিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ, ঢাকা শহরের ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে ব্যবস্থা গ্রহণ ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সভাপতিত্বে সভায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন, র‌্যাবের মহাপরিচালক এ কে এম শহিদুর রহমান, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিমপি) কমিশনার মো. মাইনুল হাসান, ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার শরফ উদ্দিন আহমদ চৌধুরীসহ ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় কর্মরত বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আগের চেয়ে অনেক ভালো। তবে আরও উন্নতি কীভাবে করা যায় সে চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, মোহাম্মদপুর মডেলে (মোহাম্মদপুরে যেভাবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করেছে) পুরো শহরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করা হবে। কোনো চাঁদাবাজের ছাড় নেই। কোনো অপরাধীর ছাড় নেই, সে যত প্রভাবশালীই হোক। বৈঠকে সেনাবাহিনী, পুলিশসহ বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

adbilive
adbilive
শাহজালালে বোর্ডিং ব্রিজ নিচে নেমে গিয়ে প্লেনের দরজা ভেঙেছে

শাহজালালে বোর্ডিং ব্রিজ নিচে নেমে গিয়ে প্লেনের দরজা ভেঙেছে

হযরত শাহজালাল আšতর্জাতিক বিমানবন্দরের  বোর্ডিং ব্রিজ-৬ হঠাৎ নিচে  নেমে গিয়ে কুয়েত এয়ারওয়েজের একটি  প্লেনের দরজা  ভেঙে  গেছে। বুধবার রাত ২টা ২০ মিনিটে  বোয়িং ৭৭৭-৩০০ মডেলের বিমানে এ ঘটনা ঘটে। এ বিষয়ে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলাম বলেন, কিছু প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে দরজাটি  প্লেন থেকে বিছিন্ন (ডিটাচ্ড) হয়ে গিয়েছিল। একটি উচ্চপর্যায়ের দল ঘটনাটি তদন্ত করছে। বিমানবন্দরের দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, কুয়েত এয়ারওয়েজের  কেইউ-২৮৩ ফ্লাইটটি রাত দেড়টায় কুয়েত  থেকে যাত্রী নিয়ে ঢাকায় অবতরণ করে। যাত্রীরা ফ্লাইট  থেকে নামার পর পরই দরজা  ভেঙে যায়। দরজা  ভেঙে পড়ার সময়  প্লেনটির  ভেতরে শুধু পাইলট ও কেবিন ক্রুরা ছিলেন। ফ্লাইটের ক্যাপ্টেনের দায়িত্বে ছিলেন কুয়েতের নাগরিক আজবালি  মোহাম্মদ। এই ফ্লাইট রাত  পৌনে ৩টার দিকে ২৮৪ জন যাত্রী নিয়ে ঢাকা  থেকে কুয়েত যাওয়ার সিডিউল ছিল। ঘটনার এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, সাধারণত  প্লেনে যখন যাত্রী বা  লোড থাকে  প্লেনের অবস্থান কিছুটা নিচের দিকে  চেপে থাকে। যাত্রী নামার পর এর  লোড কমে  গেলে এটা কিছুটা ওপরে উঠে যায়। এই ফ্লাইটের যাত্রী  নেমে যাওয়ার পর  সেট কিছুটা উপরের দিকে ওঠে। তবে বোর্ডিং ব্রিজ নিচেই ছিল, ফলে ব্রিজের সঙ্গে লেগে প্লেনের দরজা পুরোপুরি ভেঙে যায়। সাধারণ প্লেনের সঙ্গে বোর্ডিং ব্রিজের একটি গ্যাপ থাকতে হয়। তবে এটির সঙ্গে বোর্ডিং ব্রিজ লাগানো ছিল, মাঝে কোন গ্যাপ ছিল না। কুয়েত এয়ারওয়েজ সূত্র জানায়, দরজা ভেঙে যাওয়ার কারণে কুয়েতগামী যাত্রীরা বিমানবন্দরের ওয়েটিং লাউঞ্জে অবস্থান করছেন। তাদের এয়ারপোর্ট থেকে হোটেলে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। কুয়েতের আরেকটি ফ্লাইট ঢাকায় এসে তাদের নিয়ে যাবার প্রস্তুতি চলছিল। এ ছাড়া যাদের কুয়েত থেকে কানেক্টিং ফ্লাইট ছিল তাদের বিনামূল্যে স্ব স্ব গন্তব্যে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়।

শেয়ারবাজারে ফের দরপতন

শেয়ারবাজারে ফের দরপতন

শেয়ার বিক্রি থেকে অর্জিত মূলধনী মুনাফার ওপর করহার কমানোর প্রভাবে শেয়ারবাজারে কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা দেয়। তবে তা বেশি সময় স্থায়ী হয়নি। দুই কার্যদিবস ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর শেয়ারবাজারে ফের দরপতন হয়েছে। বুধবার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের স্থান হয়েছে দাম কমার তালিকায়। ফলে কমেছে মূল্যসূচক। একই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠানের দর  কমেছে। এর তবে বাজারটিতে বেড়েছে মূল্যসূচক। একই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। এর আগে শেয়ারবাজারে অব্যাহত দরপতন দেখা দিলে গত সোমবার দুপুরে মূলধনী মুনাফার ওপর করহার কমিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার ও মঙ্গলবার দুই কার্যদিবস শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখিতার দেখা মেলে। এ পরিস্থিতিতে বুধবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমার মাধ্যমে। ফলে লেনদেনের শুরুতেই সূচক ঋণাত্মক হয়ে পড়ে। লেনদেনের শুরুতে সূচক ঋণাত্মক হয়ে পড়লেও লেনদেনের মাঝে কয়েকবার সূচক ঊর্ধ্বমুখী হয়। কিন্তু লেনদেনের শেষদিকে বিক্রির চাপ বেশি থাকায় শেষ পর্যন্ত পতন দিয়েই দিনের লেনদেন শেষ হয়। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে ৮৫ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম  কমেছে। এর বিপরীতে দাম কমেছে ২৮১ প্রতিষ্ঠানের। এ ছাড়া ৩৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১৭ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৩৪৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো ৩০ কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় শূন্য দশমিক শূন্য এক পয়েন্ট কমে এক হাজার ৯৬৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ ছাড়া ডিএসই শরিয়াহসূচক আগের দিনের তুলনায় শূন্য দশমিক ৯৯ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ১৯২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। প্রধান মূল্যসূচক কমার পাশাপাশি ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণও কমেছে। দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৬৫১ কোটি ২০ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৮৩৯ কোটি ৭০ লাখ টাকা। সে হিসাবে আগের কার্যদিবসের তুলনায় লেনদেন কমেছে ১৮৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

মদ বিক্রিতে ফের মুনাফা ধরে রেখেছে কেরু

মদ বিক্রিতে ফের মুনাফা ধরে রেখেছে কেরু

বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের (বিএসএফআইসি) আওতাধীন এক ডজনেরও বেশি কোম্পানি যখন অনেকটা  শ্বেতহস্তীতে (লোকসানে পড়েছে) পরিণত হয়েছে, তখন বছরের পর বছর ধরে ডিস্টিলারি ব্যবসায় প্রবৃদ্ধি নিয়ে এগোচ্ছে কেরু অ্যান্ড কোম্পানি। প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা জানান, শুধুমাত্র ডিস্টিলারি ব্যবসা থেকেই প্রায় ১৫০ কোটি টাকা মুনাফা হয়েছে কেরুর। তবে চিনি ইউনিটে প্রায় ৬০ কোটি টাকা লোকসানের কারণে মোট মুনাফা কমে ১০০ কোটি টাকার নিচে দাঁড়িয়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৮৫ কোটি টাকার রেকর্ড মুনাফা অর্জন করেছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন মদ উৎপাদনকারী কোম্পানিটিÑ যা আগের বছরের তুলনায় ৩২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নির্দেশ করে। প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা জানান, মূলত দাম বৃদ্ধির কারণে মুনাফা বেড়েছে। যদিও কোম্পানির রাজস্ব গত বছরের ৪৭৫ কোটি টাকা থেকে কিছুটা কমে এ বছর ৪৫৯ কোটি টাকা হয়েছে। কেরুর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রাব্বিক হাসান বলেন, ‘জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কড়াকড়ির কারণে বিদেশী মদের আমদানি কমেছে, তাই স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত মদের চাহিদা বেড়ে গেছে উল্লেখযোগ্যভাবে।

আমানতের টাকা নিয়ে গ্রাহকের আতঙ্কের কিছু নেই

আমানতের টাকা নিয়ে গ্রাহকের আতঙ্কের কিছু নেই

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জানিয়েছেন, ব্যাংকগুলোকে ভালো অবস্থানে নিয়ে আসতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সুপরিকল্পনা আছে। সব আমানতকারীদের আহ্বান করছি, প্রয়োজনের বেশি টাকা আপনারা তুলবেন না। আমরা আস্থা ফেরাতে চাই। আমরা সংকটে থাকা ব্যাংকগুলোকে গত দেড় মাসে ৫ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকার সাপোর্ট দিয়েছি। কিছু গ্রাহকের আমানতের টাকা উত্তোলনের প্রয়োজন হচ্ছে নাÑ তবুও তারা টাকা তুলতে যাচ্ছেন। গ্রাহকের আমানতের টাকা নিয়ে আতঙ্কের কিছুই নেই, সবাই তাদের আমানতের টাকা ফেরত পাবেন।  তিনি বলেন, ‘একযোগে অধিক গ্রাহক টাকা তুলতে গেলেÑ পৃথিবীর কোনো ব্যাংকই টিকবে না। আমি ব্যাংকগুলোর গ্রাহকদের উদ্দেশে বলবÑ অহেতুক আতঙ্কের কিছু নেই। সাংবাদিকদেরও গ্রাহকদের আতঙ্ক কাটাতে এসব বিষয় তুলে ধরতে হবে। বুধবার সাংবাদিকদের সঙ্গে এক প্রেস বিফ্রিংয়ে তিনি এ কথা বলেন। মুখপাত্র বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক স্ব-প্রণোদিত হয়ে কোনো ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানে রিসিভার নিয়োগ করবে না। আদালতের নির্দেশ থাকলে, সেই অনুযায়ী কাজ করা হবে। পাচার করা অর্থ ফরমাল চ্যানেলে হলে বিবি তদন্ত করবে।