১। প্রতিদিন ৩০ মিনিট ব্যায়ম করুন।
২। অল্প অল্প করে দৈনিক ৫ বার আহার করুন।
৩। প্রতিদিন খাদ্য গ্রহণে ফল ও সবজি অবশ্যই থাকতে হবে।
৪। প্রতিদিন ওজন মাপুন।
৫। একটি খাদ্য সম্পর্কিত পত্রিকা রাখতে পারেন বাসায়।
৬। বাসায় সমস্ত অস্থাস্থ্যকর স্নাক্স দূর করুন।
৭। জমা করুন শুধু স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাদ্য এবং স্নাক্স
৮। বন্ধুদের নিয়ে শরীর চর্চার একটি গ্রুপ গড়ে তুলুন।
৯। বাসায় খেতে চেষ্টা করুন।
১০। গামলাতে খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থা দূর করুন।
১১। ডিজার্টের আগে অন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্য ভরিয়ে ফেলুন টেবিল।
১২। প্রতিদিনের কাজ ঠিকমতো করুন।
১৩। টিভি দেখতে দেখতে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
১৪। বিভিন্ন কাজে নিমগ্ন থাকুন।
২৫। তৈরি খাদ্য খাবেন না।
১৬। খাওয়ার আগে চিন্তামুক্ত এবং শিথিল হন।
১৭। সকালে উচ্চ ফাইবার যুক্ত খাবরের নাস্তা করুন।
১৮। পেডোমিটার কিনুন এবং ব্যবহার করুন।
১৯। ৩০ মিনিট হাঁটুন প্রতিদিন।
২০। সব রকমের খাদ্যবস্তু সম্বলিত সাপ্তাহিক খাদ্য রুটিনের পরিকল্পনা করুন।
২১। ঐধাব ধ পৎধারহম ঢ়ষধহ
২২। নিজেকে সব সময় অখাদ্য বাসি পচা খাদ্য থেকে দূরে রাখুন।
২৩। অনলাইনের ‘ওজন গ্রুপের’ সঙ্গে বন্ধুত্ব করুন।
২৪। নীল জামা পড়ুন, নীল ক্ষিদেকে কমায়।
২৫। বড় প্লেট ফেলে দিন।
২৬। ঢিলে-ঢালা কাপড়-চোপড় পরা পরিহার করুন।
২৭। আয়না রাখুন সফলতাটুকু অবোলকনের জন্য।
২৮। নিজ রক্তের ফ্যাটের পরিমাণ জানুন প্রতিবছরে। উচ্চ ফ্যাটের খাদ্য দ্রব্য পরিহার করুন।
২৯। বাটার ওয়েল ও ঘি খাবেন না
৩০। প্রচুর ক্যালসিয়াম খান ক্যালসিয়াম ক্ষুধাকে কমায়।
তুলসী চায়ের উপকারিতা
ি লিভারের কার্যকারিতা বাড়িয়ে দেয়।
ি কাজ করার ক্ষমতা ও জীবনীশক্তি বৃদ্ধি করে।
ি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দৃঢ় করে।
ি ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
ি জ্বর কমায়।
ি ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে।
ি বার্ধক্যের গতিকে শ্লথ করে।
ি স্ট্রেস কমায়।
ি স্ট্রোক কমায়।
ি কোলেস্টেরল কমায়।
ি ব্লাড সুগার কমায়।
ি রঞ্জন রশ্মির ক্ষতি রোধ করে।